নিজস্ব প্রতিবেদন: বিজেপির কর্মসূচি রুখতে প্রশাসনকে ব্যবহারের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, বিজেপির আইন অমান্য কর্মসূচি রুখতে রাতারাতি শাসকদল তৃণমূলকে কর্মসূচির অনুমতি দিয়েছে কোচবিহার জেলা প্রশাসন। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শুক্রবার কোচবিহারে আইন অমান্য জেলাশাসকের করণ ঘেরাওয়ের কর্মসূচি ছিল বিজেপির। কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের কথা ছিল মুকুল রায় ও লকেট চট্টোপাধ্যায়ের। সেজন্য জেশা প্রশাসনের অনুমতির জন্য আবেদন করেছিল বিজেপি। বিজেপির দাবি, জেলাশাসকের দফতরের তরফে জানানো হয়, ওই দিন মিলবে না কর্মসূচি পালনের অনুমতি। কারণ, আগে থেকেই ২২ জুন থেকে টানা ৪ দিন ওই জায়গায় সভা করার জন্য অনুমতি নিয়েছে তৃণমূল।  


যদিও বিজেপির দাবি, তাদের কর্মসূচি ভন্ডুল করতে প্রশাসনকে ব্যবহার করেছে তৃণমূল। সরকারকে কাজে লাগিয়ে বিজেপি যাতে সভা করতে না-পারে তার ব্যবস্থা করেছেন তৃণমূল নেতারা। প্রশাসনের অনুমতি না-মেলায় আপাতত কর্মসূচি স্থগিত রেখেছে বিজেপি। পরে এই কর্মসূচির দিন-তারিখ জানানো হবে বলে ঘোষণা করেছে গেরুয়া শিবির। 


মালদায় রোগীকে খালি অক্সিজেন সিলিন্ডার লাগানোর অভিযোগ তুললেন খোদ স্বাস্থ্যকর্মীই 


তবে এসব অভিযোগ মানতে রাজি নন তৃণমূলের নেতারা | তাদের সাফ কথা , পেট্রোপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ইস্যুতে তাদের এই কর্মসূচি পূর্বনির্ধারিত। 


রাজনৈতিক মহলের ধারণা , কোচবিহারে বিজেপির উত্থান চোখে পড়ার মতো। আগামী লোকসভা নির্বাচনে কোচবিহার লোকসভা আসনটি  বিজেপির কাছে যথেষ্ট গুরুত্ত্বপূর্ণ | তাই এই  জেলাকে যথেষ্ট গুরুত্ত্ব দিচ্ছে বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব । পাশাপাশি কোচবিহারে তৃণমূলের অন্তর্কলহ চরমে পৌঁছেছে। যা আগামীর ভোটে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা । তাই বিজেপিকে রুখতে মরিয়া হয়ে উঠেছে তৃণমূল।