নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা সতর্কতায় জোর রাজ্যের। ৩১ মার্চ পর্যন্ত সব স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের পর তালা জাদুঘর, বিড়লা মিউজিয়াম, সায়েন্সসিটিতেও। নিরাপত্তায় নজর চিড়িয়াখানাতেও। করোনা সতর্কতা বাড়াতে পথে নামল কলকাতা পুলিস। শহরের সব মেট্রো স্টেশন, রেল স্টেশন, বাস টার্মিনাল ও  শপিং মলে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলছেন পুলিসকর্মীরা। অযথা আতঙ্ক নয়, বরং সতর্কতা। চলছে লিফলেট বিলিও। শনিবারই পুলিসকে রাস্তায় নামার নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা পুলিস কমিশনার অনুজ শর্মা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: রাস্তায় গড়াগড়ি যাচ্ছে মাধ্যমিকের উত্তরপত্র, উদ্ধার করলেন এক ব্যক্তি


করোনা আতঙ্কে কাঁপছে মুর্শিদাবাদও। মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে করোনা মোকাবিলায় বিশেষ মেডিক্যাল টিম তৈরি করা হয়েছে। ১০০ শয্যার আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরি। পরিস্থিতি দেখভালের দুজন নোডাল অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপ তৈরি করে স্বাস্থ্য বিষয়ক খবরের আদানপ্রদানও চলছে সর্বক্ষণ। গোটা বিষয়ের ওপর কড়া নজর রেখেছে জেলা প্রশাসন।


অন্যদিকে বিদেশি পর্যটকদের দেখে আতঙ্কিত চন্দননগর এলাকার মানুষ। বাসিন্দাদের অভিযোগ, করোনা মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় সুরক্ষা রাখা হয়নি। বিদেশিরা কোনও মাস্ক ছাড়াই এলাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বিদেশিদের আসাতেও সরকারি নিয়ন্ত্রণ রাখার আর্জি জানিয়েছেন বাসিন্দারা। কর্পোরেশন জানিয়েছে, বিদেশি পর্যটকরা এয়ারপোর্টে নামলেই তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে। নিরাপদ বুঝলেই তাদের বেড়ানোর অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। পুরসভার পরামর্শ, অযথা এ নিয়ে আতঙ্কিত হবেন না। 


আরও পড়ুন: অবাধ প্রবেশ নয়, করোনা ঠেকাতে একাধিক নিষেধাজ্ঞা বেলুড় মঠে


নিরাপত্তার স্বার্থে বিশ্বভারতীর পাশাপাশি বন্ধ হয়ে সোনাঝুড়ি হাটও। প্রতিদিন বহু মানুষের জমায়েত হয় সোনাঝুড়িতে। আসেন বিদেশিরাও। পুলিস- প্রশাসনের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের বৈঠকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত হাট বন্ধ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।