নিজস্ব প্রতিবেদন : জাতীয় সড়কের ধারে অজ্ঞাতপরিচয় এক পুরুষের সঙ্গে এক মহিলার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল শিলিগুড়িতে। শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের অন্তর্গত বিধান নগরের কাছে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে দেহ দুটি উদ্ধার হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, '৭ মিনিটে খেল খতম!' নিজে দাঁড়িয়ে থেকে স্বামীকে খুন করান স্ত্রী


এদিন সকালে বিধাননগরের মাদাতির চা বাগানের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় ঝুলন্ত দেহ দুটি চোখে পড়ে স্থানীয়দের। সঙ্গে সঙ্গেই তারা বিধাননগর থানায় খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিস এসে দেহ দুটি উদ্ধার করে। পুলিস জানিয়েছে, অজ্ঞাতপরিচয় ওই পুরুষ ব্যক্তির বয়স আনুমানিক ৫০ বছর। যুবতীর বয়স বছর ২০। কিন্তু দুজনের কারোরই নাম, পরিচয় সম্পর্কে সঠিক কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি। ফলে, তাঁদের মধ্যে কী সম্পর্ক ছিল? কেন এভাবে দুজনে আত্মঘাতী হল? তা নিয়ে ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে।


আরও পড়ুন, জলের অভাবে জতুগৃহ বাগরি! এদিকে ছাদেই ছিল ৫০০০ লিটারের ২৪টি ট্যাঙ্ক


ঘটনাস্থ থেকে উদ্ধার হয়েছে বেশকিছু ওষুধ ও জামাকাপড়। যার সবগুলিই বাংলাদেশের। এ থেকে এটা বোঝা যাচ্ছে যে, ওই ব্যক্তি ও যুবতী বাংলাদেশ থেকে এসেছিলেন। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, সামনেই বাংলাদেশ বর্ডার। সীমান্ত পেরিয়ে ফাঁসিদেওয়ার সাপটিগুড়িতে মেলায় যোগ দিতে এসেছিলেন তাঁরা। কিন্তু, তারপর কী হল?কী কারণে আত্মঘাতী হলেন তাঁরা? নাকি তাঁদের কেউ খুন করে ঝুলিয়ে দিয়ে গেঠে? উঠছে প্রশ্ন।


আরও পড়ুন, বাড়িতে ডেকে নিয়ে গিয়ে লাগাতার ভাইঝিকে 'ধর্ষণ' কাকার


স্থানীয়রা জানিয়েছেন, এই যুগলের সঙ্গে আরও কয়েকজন ছিল। কিন্তু তাঁদের কোনও খোঁজ নেই। পাশাপাশি, যে গাছ থেকে ঝুলন্ত দেহ দুটি উদ্ধার হয়েছে, সেখানে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করা একপ্রকার অসম্ভব বলেই মনে করছে পুলিস। সব মিলিয়ে দানা বেঁধেছে রহস্য। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বিধাননগর থানার পুলিস।