নিজস্ব প্রতিবেদন: আতঙ্ক কাটিয়ে পুরী থেকে কলকাতায় ফিরলেন কয়েক হাজার পর্যটক। বৃহস্পতিবার রাত বারোটা নাগাদ ৩টি স্পেশাল ট্রেন শালিমার ও হাওড়ায় ফিরলেন কমপক্ষে ৩৬০০ পর্যটক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-ALERT! ঘূর্ণিঝড়ে নিরাপদ থাকুন, কী করবেন, কী করবেন না


কলকাতায় ফেরা পর্যটকদের দাবি, ফণির খবর পাওয়ার পর থেকেই পুরীতে খাবারের দাম বেড়ে যায়। পাশাপাশি খাবার পাওয়াও যাচ্ছিল না। ফলে প্রবল সমস্যায় পড়ে যেতে হয় তাদের। তার ওপরে ট্রেন বাতিল। অবশেষে বিশেষ স্পেশাল ট্রেন পেয়ে স্বস্তি।



শুক্রবার সকাল চারটে। পুরী থেকে হাওড়ায় এসে পৌঁছল একটি স্পেশাল ট্রেন। স্টেশনে নেমেই তাঁরা ওড়িশা সরকারের ওপরে ক্ষোভ উগরে দেন। অনেকেরই দাবি, যেসব হোটেলে তারা ছিলেন সেখান থেকে তাদের একপ্রকার জোর করেই বের করে দেওয়া হয়। দোকানপাট বন্ধ, খাবার নেই। রাজ্য সরকার কোনও সাহায্যই করেনি। পাশাপাশি ট্রেনের টিকিটের দাম বেশি নেওয়া হয়েছে। সঙ্গে রেলকর্মীদের দুর্বব্যবহার।


আরও পড়ুন-ফণির জেরে কলকাতায় বিপদে পড়লে কোন নম্বরে ফোন বা হোয়াটসঅ্যাপ করলে সাহায্য?


এদিকে, পরিবারের সদস্য ফেরাও স্বস্তি অভিভাবকদের মধ্যে। ওড়িশার একটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে পড়াশোনা করেন এনআরএস হাসপাতালের চিকিত্সক এস পি বসুর মেয়ে ঋতপ্রভা। ফণির জন্য বাতিল হয়েছে পরীক্ষা। কিন্তু ফেরার টিকিট পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে বৃহস্পতিবার রাতে ফিললেন শালিমার স্টেশনে। ওড়িশা থেকে বিশেষ ট্রেনে ফিরে এলেন গাঙ্গুলিবাগানের বাসিন্দা সৃজন জানাও। ফলে স্বস্তি তার পরিবারেও।