নিজস্ব প্রতিবেদন: দক্ষিণবঙ্গের অধিকাংশ জেলার মতে ঝাড়গ্রামের উপর দিয়েও বয়ে গেল ঘূর্ণিঝড় ইয়াস। ঝড়ের প্রবল ধাক্কায় ভেঙে পড়ছে একাধিক বাড়ি, উপড়ে গিয়েছে গাছ-বিদ্যুতের খুঁটি। তার পরেও ভালো খবর হল কোনও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি জেলায়। এর পেছনে রয়েছে সঠিক পরিকল্পনা ও তা কাজে লাগানো।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-YAAS Updates: উত্তর-পূর্ব ওড়িশায় শক্তিক্ষয়, ঝাড়খন্ডে সরছে ইয়াস, হাই অ্যালার্ট জারি 


কীভাবে? ইয়াস(Yaas)-এর আগমনের খবর পাওয়ার পরই যুদ্ধকালীন তত্পরতায় জেলার অধিকাংশ কাঁচা বাড়ি থেকে লোকজনকে সরিয়ে আনা হয় ত্রাণ শিবিরগুলিতে। অনেকে ঘর ছাড়ার ব্যাপারে নিমরাজি ছিলেন। তাঁদের পীড়াপীড়ি করেই সরিয়ে আনা হয়।


আরও পড়ুন-Yaas Update: বাংলায় ক্ষতিগ্রস্ত ১ কোটি মানুষ, শুক্রবার দুর্গত এলাকায় যাবেন মুখ্যমন্ত্রী  


প্রাণহানি শূন্য হওয়ায় খুশি জেলা প্রশাসন ও রাজনৈতিক মহল। এনিয়ে ঝাড়গ্রামের প্রাক্তন সাংসদ ডা উমা সরেন বলেন, বাংলার মায়ের স্নেহ-ভালোবাসার কাছে প্রকৃতিকেও থমকে যেতে হল। তাঁর ১০ কোটি সন্তান এখন সুরক্ষিত। উনি যে দেবী মা তা আমি শুধু বলছি না। আপনারাও উপলব্ধি করতে পারছেন। তাঁর প্রশাসনিক দক্ষতা বাংলায় এক নজির সৃষ্টি করল।