ব্যুরো: পরিস্থিতি স্বাভাবিকের পথে আরও একধাপ এগোল পাহাড়। দ্বিতীয় সর্বদলের পর খুশি দুপক্ষই। আন্দোলনের মুখ বিনয় তামাংয়ের একগুচ্ছ দাবি মেনে নিয়ে পাহাড়বাসীকে মানুষকে সদর্থক বার্তা দিল রাজ্য। পাহাড়ের দলগুলিও প্রতিশ্রুতি দিল শিগগিরি স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবে পাহাড়। বিমলপন্থী দুই মোর্চা বিধায়কও আশ্বাস দিলেন, বনধ তুলতে সুপ্রিমোকে বোঝাবেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দরজাটা খুলেছিল ২৯ অগাস্ট। পথটা আরও চওড়া হল মঙ্গলবার। উত্তরকন্যার বৈঠকের পর খুশি মুখ্যমন্ত্রী। চওড়া হাসি বিনয় তামাংয়ের মুখেও। গোর্খাল্যান্ড নিয়ে ত্রিপাক্ষিক বৈঠক। পাহাড়ের দলগুলির সবচেয়ে বড় এজেন্ডা। ত্রিপাক্ষিকের সাংবিধানিক সম্ভাবনা খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। 


পাশাপাশি, পাহাড় মানুষদের জন্য একগুচ্ছ দাবি তুললেন বিনয় তামাং। চা শ্রমিকদের মজুরি-বোনাস, আন্দোলনে মৃত-আহতদের ক্ষতিপূরণ সহ রাজ্যের সামনে ১৭ দফা দাবি পেশ করলেন। যার বেশিরভাগই মেনে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বৈঠকে খুশি পাহাড়ের বাকিদলও। বনধ তোলা নিয়ে বিনয়ের সুরই শোনা গেল গুরুংপন্থী মোর্চা বিধায়কের গলাতেও। রাস্তায় নেমে বন্‍ধ তুলতে পিছপা নয় GNLFও।


দ্বিতীয় দফার বৈঠকের পর অ্যাডভান্টেজ বিনয় তামাং। একদিকে পাহাড় আন্দোলনের নেতা হিসাবে সরকারি স্বীকৃতি তাঁর মুঠোয়। অন্যদিকে, উত্তরকন্যা থেকে পাহাড়ের মানুষের জন্য আদায় করা একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি। আর এই দুইকে  হাতিয়ার করেই বিমল-রোশনকে পাহাড় রাজনীতিতে অপ্রাসঙ্গিক করতে বদ্ধপরিকর তামাং।