নিজস্ব প্রতিবেদন : সুপারি কিলার নিয়োগ করেই দেবাঞ্জনকে খুন করা হয়েছিল। নিমতাকাণ্ডের তদন্তে নেমে একপ্রকার নিশ্চিত পুলিস। রাতভর  বান্ধবীকে দফায় দফায় জেরা করেন তদন্তকারী আধিকারিকরা। তারপরই পুলিসের হাতে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



জানা গিয়েছে, দেবাঞ্জনকে খুন করতে ২ জন ভাড়াটে খুনিকে নিয়োগ করা হয়েছিল। নবমীর রাতে বান্ধবীকে বিরাটির বাড়িতে নামিয়ে ফেরার পথেই পরিকল্পনা মাফিক দেবাঞ্জন দাসকে খুন করে ওই ভাড়াটে খুনিরা। ঘটনার সময় তাঁর বান্ধবী ঠিক কোথায় ছিলেন, সেটা জানতে তরুণীর মোবাইল লোকেশন এবং কল ডিটেলসও খতিয়ে দেখছেন গোয়েন্দারা। অভিযুক্ত ও তার দলবলের খোঁজে রাতভর দমদমের বিভিন্ন এলাকায় তল্লাসি চালায় নিমতা থানা ও বারাকপুর কমিশনারেটের গোয়েন্দারা। পুলিসের অনুমান, দেবাঞ্জনের মৃত্যু নিশ্চিত জানার পরই সকলে গা ঢাকা দিয়েছে।


আরও পড়ুন - নিমতার দেবাঞ্জন খুনে আটক বান্ধবী, তদন্তে গড়িমসির অভিযোগ আইসির বিরুদ্ধে


নিমতায় যুবকের রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় ময়নাতদন্তের রিপোর্টে খারিজ হয়ে যায় পুলিসের খাড়া করা গাড়ি দুর্ঘটনার তত্ত্ব। স্পষ্ট হয় নিছক দুর্ঘটনা নয়, গুলি করেই খুন করা হয়েছে দেবাঞ্জন দাসকে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে স্পষ্ট উল্লেখ করা হয়েছিল, নিহত দেবাঞ্জনের দেহে বুলেট ইনজুরি পাওয়া গিয়েছে। বুলেটের আঘাতের ফলে মোট দুটি ক্ষতচিহ্নের প্রমাণ মিলেছে নিমতার যুবকের শরীরে। দেবাঞ্জন দাস খুনে তাঁর বান্ধবীকে বৃহস্পতিবার আটক করে নিমতা থানার পুলিস। ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়েছে। মনে করা হচ্ছে ওই বান্ধবীই এই ঘটনার কেন্দ্র বিন্দুতে রয়েছে।