ভবানন্দ সিংহ: পাকা বাড়ি থাকা সত্বেও, ফের আবাস যোজনায় নাম তৃণমূলের বুথ প্রেসিডেন্ট তথা অঞ্চল সেক্রেটারির। ঘটনাটি  উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদের। ব্যক্তিটির নাম তন্ময় পোদ্দার। এই তথ্য জনসমক্ষে আসতেই সাধারণ মানুষের ক্ষোভের সঙ্গে সুর মিলিয়েছে  বিজেপি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- শিলিগুড়ির হোটেলেও ঢুকতে দেওয়া হবে না বাংলাদেশীদের!


গ্রামবাসী সহ বিরোধী দলের অভিযোগ, পাকা বাড়ি থাকা সত্ত্বেও আবাস প্লাসের নয়া তালিকায় কিভাবে  নাম রয়েছে ওই শাসক নেতার? এই নিয়েই হেমতাবাদ থানা এবং বিডিও অফিসেও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপি। শুধু তাই নয় অবিলম্বে তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে গেরুয়া শিবির। এরই সঙ্গে ওই নেতার প্রতিবেশীরাও তার বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছে। তাদের দাবী, সাধারণ মানুষদের বঞ্চিত করে তৃণমূল কংগ্রেস নেতার আবাস তালিকায় নাম তুলেছেন।


আরও পড়ুন-  বাংলাদেশ আসুক, আমরা দেখে নেব...: BSF!


এরই প্রতিবাদে তন্ময় পোদ্দারের  হাস্যকর বক্তব্য, তিনি জানান ২০১১ সালে তার নাম এসেছিল আবাস তালিকায়। কিন্তু তারপর থেকেই নাকি অনিচ্ছা সত্ত্বেও বারবার তার নাম তালিকায় থাকছে। এনিয়ে তিনি ব্লক প্রশাসনকে জানালেও নাম তালিকা থেকে বাদ পড়েনি।


আরও পড়ুন-   পরিযায়ী পাখির মরসুমেই পাখিহত্যা? ৭ মৃত পাখি ও অস্ত্রশস্ত্র-সহ বন দফতরের হাতে ধৃত দুই শিকারি...


এখন প্রশ্ন উঠছে, তৃণমূল শাসক পুরো দায় প্রশাসনের ঘাড়ে ঠেললেও সার্ভের সময় কেনো নিষেধ করেননি তিনি? বা সে সময় নিষেধ করলেও কেনো বা তার নাম রেখে দেওয়া হল? কি করছিলো প্রশাসন? তবে কী শাসক নেতা হওয়ায় ভয়েই সে নামে হাত দেওয়ার সাহস পায়নি প্রশাসনিক কর্তারা? নাকি এর পেছনে অন্য কোনো রহস্য? প্রশ্ন অনেক উঠলেও ব্লক প্রশাসনের তরফে কেউ উত্তর দিতে রাজি হননি। তবে প্রশাসন সুত্রে খবর, তালিকা থেকে ওই নাম বাদ দিতে তড়িঘড়ি তৎপর হয়েছে প্রশাসন।