জেলে বসেই খুনের ছক, ছ-টুকরো করে কাটা যুবকের DNA টেস্ট মেডিক্যালে
গুলি নয়, কুপিয়েও খুন বলা যাবে না। আক্রোশ এতটাই নৃশংস যে হাত,পা,মুণ্ড টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলে দেওয়া হয় ঝোঁপে। খুনের কায়দা দেখেই চোখ কপালে উঠেছিল গোয়েন্দাদের। তদন্তে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। নেপথ্যে ত্রিকোন প্রেম।
নিজস্ব প্রতিবেদন: চুঁচুড়ার যুবককে টুকরো টুকরো করে নৃশংসভাবে কেটে খুন। তদন্তে ত্রিকোন প্রেমের তত্ত্বই উঠে আসছে। ধৃত দুইজনকে জেরা করে মূল অভিযুক্তের খোঁজে জোর তল্লাসি পুলিসের। মৃত যুবকের বাড়িতেও যান সিপি, ডিসি, এসিপি। পরিচয় নিশ্চিত করতে দেহাংশের DNA পরীক্ষা
গুলি নয়, কুপিয়েও খুন বলা যাবে না। আক্রোশ এতটাই নৃশংস যে হাত,পা,মুণ্ড টুকরো টুকরো করে কেটে ফেলে দেওয়া হয় ঝোঁপে। খুনের কায়দা দেখেই চোখ কপালে উঠেছিল গোয়েন্দাদের। তদন্তে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। নেপথ্যে ত্রিকোন প্রেম।
আরও পড়ুন: পরকীয়ার পরিণতি, স্বামীকে মেরে প্রেমিকের খাটের তলায় পুঁতে দিল স্ত্রী
চুঁচুড়ার এক তরুণীর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল দুষ্কৃতী বিশাল দাসের। তোলাবাজি, খুন সহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত বিশাল। আড়াই বছর ধরে জেল খাটছিল বিশাল। জেলে বসেই প্রেমিকার সঙ্গে বিষ্ণু মাল নামে এক যুবকের সম্পর্কের কথা জানে সে। জামিনে ছাড়া পেয়েই বিষ্ণু মালকে খোঁজা শুরু করে।
এক সাগরেদের সাহায্যে বিষ্ণু মালকে অপহরণ করে মূল অভিযুক্ত। ফোনে তরুণীর সঙ্গে কথা বলিয়ে বিষ্ণুর প্রেম নিয়ে কনফার্ম হওয়ার পরেই অপহরণ। যে বাড়িতে বিষ্ণুকে তুলে নিয়ে গিয়ে টুকরো টুকরো করা হয়, আর যেখানে দেহাংশ ফেলা হয়, দুই জায়গাতেই এদিন ধৃতদের নিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে পুলিস। মৃত যুবকের বাড়িতেও যান পুলিস কর্তারা।