নিজস্ব প্রতিবেদন:  চিকিৎসক থেকে নার্স,  স্বাস্থ্যকর্মী-সহ মোট ৯ জন করোনা আক্রান্ত। ফলে এবার বন্ধের মুখে পূর্ব বর্ধমানের জামালপুর ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র। কপালে গভীর চিন্তার ভাঁজ ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক আনন্দমোহন গড়াইয়ের।

COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত ২৪ ঘণ্টায় গোটা জামালপুর ব্লকে মোট ৩৯ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তার মধ্যে ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে  দু'জন চিকিৎসক,  নার্স,  স্বাস্থ্যকর্মী ও ঝাড়ুদার আছেন।


এমনিতেই প্রতিদিন রোগীর চাপ থাকে ব্লক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। তাছাড়া বর্তমান কোভিড পরিস্থিতিতে চাপ আরও দ্বিগুণ হয়েছে। গোটা জেলায় বেসরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবা অনেকটাই বন্ধ। ফলে সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উপরই এখন নির্ভরতা বেড়েছে। চাপ বেড়েছে জামালপুরের মত ছোট স্বাস্থ্যকেন্দ্রগুলিতে। একদিকে প্রতিদিন রোগীর চাপ আর অন্যদিকে কোভিডের আক্রমণে এখন জোড়া চাপে গোটা জেলার সরকারি কী বেসরকারি স্বাস্থ্য পরিষেবা। কোভিডের গ্রাফ ঊর্দ্ধমুখী। প্রতিদিনই জেলায় গড়ে পঞ্চাশ জন করে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে। মৃত্যুও হচ্ছে।

আরও পড়ুন: কেন বছর ঘুরতে না ঘুরতেই বিজেপি ছেড়ে ফের তৃণমূলে বিপ্লব মিত্র? এবার সেই রহস্য ফাঁস করলেন দিলীপ ঘোষ

ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক আনন্দমোহন গড়াই বলেন “শুধুমাত্র জামালপুর ব্লকের মানুষজন নয় জেলার রায়না ও ভিন জেলার হুগলির ধনেখালি এলাকার মানুষজনও এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য আসেন। দমকল বাহিনীর পক্ষ থেকে গোটা স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও চত্বরে স্যানিটাইজ করা হয়েছে।” তিনি আরও জানান, নিজেই তিনি একটা স্যানিটাইজার মেশিন কিনে প্রতিদিন বেড ও অন্যান্য অংশে স্যানিটাইজার করেন।