নিজস্ব প্রতিবেদন: পুজো শেষেও রেহাই মিলল না বৃষ্টি থেকে। আজও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি হবে দুই বঙ্গে। পাশাপাশি আগামী ১৪ ঘণ্টায় বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকায় আদ্রতা জনিত অস্বস্তিও বজায় থাকবে। হাওয়া অফিস সূত্রের খবর, আগামিকাল থেকে আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ওড়িশা ও সংলগ্ন এলাকা এবং উত্তরবঙ্গে জোড়া ঘূর্ণাবর্তে জেরে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকছে রাজ্যে।
 আজ সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৫.৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রী বেশি। গতকাল বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২.৭। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ ৫৯ থেকে ৯৫ শতাংশ। বৃষ্টির পরিমাণ ৩ মিলিমিটার। কলকাতা, দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া এবং পুর্ব মেদিনীপুর জেলায় আগামী ২ ঘণ্টায় ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস। 


অন্যদিকে সকাল থেকে টানা বৃষ্টির জেরে দীঘা উপকূলবর্তী এলাকা-সহ জেলার বিভিন্ন জায়গা জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। নিউ দীঘা ক্ষণিকা ঘাটে যাওয়া রাস্তা, এন টু সেক্টর, দীঘা পাইপাশ, হেলিপ্যাড যাওয়ার রাস্তাতেও জল জমে গিয়েছে। এদিকে একাদশীতে পর্যটকদের ভিড়ও চোখে পড়ার মতোই। দীঘার রাস্তা সংকীর্ণ থাকায় ভোগান্তির শিকার  হচ্ছেন পর্যটক থেকে স্থানীয় মানুষরাও। 


আরও পড়ুন: প্রত্যাহারে রেকর্ড দেরি, আগামিকাল থেকে শুরু হচ্ছে মৌসুমি বায়ুর ঘরে ফেরা


নিউ দিঘা থেকে ওল্ড দিঘার রাস্তা ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ ড্রেনেজ সিস্টেম কাজ না করায় জল জমে যাচ্ছে। প্রশাসনের তরফে সমুদ্রে নামার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে পুলিস নিয়োগ করা হয়েছে দিঘার সৈকতে।


 অপরদিকে কাঁথির হাসপাতাল লাগোয়া রাস্তা থেকে সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড লাগোয়া বিভিন্ন রাস্তা, এগরা বিভিন্ন এলাকা-সহ তমলুকের বিভিন্ন জায়গা জলমগ্ন। বন্ধ রয়েছে দূর পাল্লার বাস চলাচলও. সবমিলিয়ে বিপর্যস্ত জনজীবন।