নিজস্ব প্রতিবেদন : অকেজো হয়ে পড়ে চন্দননগরের বিশেষ জলাধার পথের পাঁচালি। মানুষ যাতে একটু ঠান্ডা জল খেতে পারেন, তাই বিশেষ কয়েকটি জলাধার বসানো হয়েছিল। ঘটা করে নাম রাখা হয় পথের পাঁচালি। এই টুঁটিফাটা গরমে মানুষ জলের জন্য হাহাকার করলেও, পথের পাঁচালি শুকনো খটখটে। যত খুশি কল ঘোরাও, জল পড়বে না একটুও। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাস্তার ধারে ঠাণ্ডা জলের মেশিন। নাম পথের পাঁচালি। গরমে পথচলতি মানুষ যাতে একটু গলা ভেজাতে পারেন তাই বছর পাঁচেক আগে চন্দননগর হাসপাতাল চত্বরে বসানো হয় এই বিশেষ জলাধার। কিন্তু গরমে চাঁদি ফাটলেও পথের পাঁচালি থেকে জল পাওয়ার উপায় নেই। দু’বছর আগেই জবাব দিয়েছে সে। পাশের মোবাইল ফোনের দোকান কবজা করে নিয়েছে জলাধারের জন্য বরাদ্দ চৌহদ্দি। চন্দননগর বাসস্ট্যান্ডেও রয়েছে এমনই এক পথের পাঁচালি।  সেটিও বছর দুয়েক হল বন্ধ।


পুরসভার মেয়র অবশ্য দাবি করেছেন, করোনার সময় বন্ধ হয়ে যায় এই জলাধার। শিগগিরই সারিয়ে পরিষেবা দেওয়া শুরু হবে। লাখ টাকার জলাধার অকেজো হয়ে পড়ে। রাস্তায় নামলে অনেক সময় কিনে খেতে হচ্ছে জল। ফলে ক্ষুব্ধ চন্দননগরের মানুষ। পুরোটাই টাকার অপচয় বলে তোপ দেগেছেন তাঁরা।


আরও পড়ুন, Heatwave: গরমে সানস্ট্রোক? পুকুরে পানা পরিষ্কারের সময় মৃত্যু ব্যক্তির


Weather Update: কবে থেকে দক্ষিণবঙ্গে ঝড়-বৃষ্টি? প্রবল দাবদাহে স্বস্তির খবর শোনাল হাওয়া অফিস


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)