নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্য পুলিশের ডিজি বীরেন্দ্রকে জোড়া নোটিস। নোটিস পাঠাল জাতীয় মহিলা কমিশন। নোটিস পাঠাল জাতীয় শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নির্বাচন-পরবর্তী পরিস্থিতিতে রাজ্যে মহিলাদের উপরে অত্যাচারের অভিযোগ উঠেছিল। সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছিল রাজ্যের কাছ থেকে। কিন্তু ওয়েস্টবেঙ্গল ডিজিপি সেই রিপোর্ট দেননি বলে লেখা হয়েছে জাতীয় মহিলা কমিশনের (NATIONAL COMMISSION FOR WOMEN) পাঠানো নোটিসে। রাজ্য পুলিশের ডিজি বীরেন্দ্রকে  আগামী ৩১ মে জাতীয় মহিলা কমিশনে হাজিরার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। 


আরও পড়ুন: 'যেন শতকোটি রাক্ষসী উন্মত্ত কোলাহলে এদিকেই ছুটিয়া আসিতেছে'!


জাতীয় মহিলা কমিশন একটি ইনকোয়ারি কমিটি তৈরি করেছিল। সেই কমিটি ঘুরেও গিয়েছিল রাজ্য। তাদের অভিযোগ ছিল, রাজ্য সরকার এবং পুলিস নির্যাতিতাদের দিকে যথেষ্ট নজর করছে না। এবং মেয়েদের নিরাপত্তার জন্যও তেমন কিছু করা হচ্ছে না। কমিশন রাজ্যকে নির্দেশ দিয়েছে, মেয়েদের নিরাপত্তার দিকে খেয়াল রাখতে। পশ্চিমবঙ্গের DGP-কে তারা নোটিসে বলেছে ২০২১ এর ৩১ মে বেলা সাড়ে বারোটার মধ্যে সম্পূর্ণ রিপোর্ট নিয়ে তাঁকে মহিলা কমিশনে হাজিরা দিতে হবে। 


অন্য দিকে, তিন দিনের মধ্যে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিল শিশু অধিকার রক্ষা কমিশন। কেন্দ্র সরকারকে লেখা একটি চিঠিতে তারা পশ্চিমবঙ্গের একটি ঘটনার রেফারেন্স দিয়েছে। হুগলির আরামবাগ অঞ্চলের একটি গ্রামে মহিলা ও শিশুদের প্রতি অশোভন আচরণের প্রসঙ্গ তোলা হয়েছে। সেই ঘটনায় জড়িত বলে তৃণমূলের কয়েকজন স্থানীয় নেতার নামও উল্লেখ করা হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, লোকাল থানার in-Incharge এবং হুগলি SP Rural বিষয়টি যথোচিত গুরুত্বের সঙ্গে দেখেননি। এবং কোনও প্রতিকারের ব্যবস্থাও হয়নি। এমনও অভিযোগ রয়েছ যে, পুলিস নাকি দর্শকের ভূমিকায় ছিল। চিঠিতে কমিশমন আর্জি জানিয়েছে, যেন দায়িত্বে থাকা পুলিসকর্তাদের এ বিষয়ে জবাবদিহি চাওয়া হয়। NCPCR-এর Chairperson Priyank Kanoongo এই চিঠি লিখেছেন। ডিজিপি Virendra-কে তিন দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সমস্ত রিপোর্ট তাঁদের দফতরে জমা দিতে বলেছেন তিনি।


আরও পড়ুন: ইয়াস মোকাবিলায় কলকাতা বন্দর চেয়ারম্যানের সঙ্গে বৈঠক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর! তৈরি রেসপন্স টিম