ওয়েব ডেস্ক: সোমবার থেকে অর্থনৈতিক অবরোধ। মোর্চা মরিয়া। প্রস্তুত প্রশাসনও।  উত্‍কণ্ঠার প্রহর গুণছে পাহাড়। সর্বাত্মক ধর্মঘট নয়। টার্গেট শুধু  রাজস্ব আদায়ের স্রোতগুলি। বন্ধ থাকবে সরকারি অফিস। বারবার দাবি করছে মোর্চা। তবে শান্তির গ্যারান্টি তারা দিচ্ছে না। মোর্চা মরিয়া। রাজ্য সরকারের সঙ্গে সংঘাতে যেতেও পিছপা নয় তারা। মোর্চার তরফে জানানো হয়েছে, প্রত্যেক GTA সদস্যকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে নিজ নিজ এলাকায় আন্দোলন গড়ে তোলার জন্য।সব সরকারি অফিসের সামনে পিকেটিং করবে মোর্চা কর্মী ও সমর্থকরা।সরকারি কর্মীদের অফিসে না যেতে বারবার অনুরোধ করা হবে মোর্চার তরফে ।সিংমারির পার্টি অফিস বা পাতলেবাসের বাড়িতে বসে পরিস্থিতি মনিটরিং করবেন বিমল গুরুং ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন চোখের সামনে ট্রেনের কামরায় চলছে কাঠ পাচার, দেখেও দেখছে না রেল প্রশাসন


তৈরি প্রশাসনও। পাহাড় মুড়ে ফেলা হয়েছে নিরাপত্তার চাদরে। ৬ কলাম সেনা, CIF, কমব্যাট ফোর্স, র‍্যাফ, CRPF, রোবোকপের সঙ্গে থাকছে অতিরিক্ত পুলিস । বহিরাগতদের রুখতে প্রতিটি শহরের মুখে থাকবে ইন্টারসেপ্টর ভ্যান । অতীত অভিজ্ঞতা বলছে কালিম্পংয়ে উগ্র আন্দোলন করে মোর্চা, তাই শুধু সেখানেই ২ কলাম সেনা থাকবে । সব সরকারি দফতরের সামনে কঠোর নিরাপত্তা থাকছে, এলাকায় ঘুরবে বিশেষ টহলদারি দল।রাস্তায় সরকারি কর্মীদের কেউ যাতে বাধা না দেয় তা দেখবে প্রশাসন।বাড়ি গিয়ে কোনও সরকারি কর্মীকে যাতে ভয় না দেখানো হয় তাও দেখবে প্রশাসন। আটই জুন গণ্ডগোল পাকানোর দায়ে এক মহিলা সহ ৫ মোর্চা কর্মীকে গ্রেফতার করে পুলিস। রবিবার তাদের ২ দিনের পুলিস হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। এর থেকেই পরিষ্কার। কোনওরকম বিশ়ৃঙ্খলা বরদাস্ত করবে না সরকার। 


আরও পড়ুন  বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় তরুণীকে ধর্ষণের চেষ্টা যুবকের