নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারী বস্তু দিয়ে থেঁতলে প্রবীণ দম্পতিকে খুনে ঘটনা। বীরভূমের লাভপুরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে। মৃত বৃদ্ধ পূর্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক, বয়স ৭৫। তাঁর স্ত্রী ৬৫ বছরের স্বপ্না চট্টোপাধ্যায় অবসরপ্রাপ্ত রেলকর্মী। খুনিরা ডাকাতির প্লট খাড়া করতে চাইলেও মানছে না পুলিস। উঠে আসছে সম্পত্তির জটিল হিসেবনিকেশ। বাড়ির মালি, পরিচারক-সহ সাতজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  মেডিক্যাল পড়ুয়াদের জন্য সুখবর, কোর্সের বিস্তারিত তথ্য মিলবে অ্যাপেই


জানা গিয়েছে কাল আসছে ফরেনসিক দল। জীবনের শেষ অধ্যায় যে এমন নৃশংস হবে কল্পনাও করেননি অবসরপ্রাপ্ত রেলকর্মী স্বপ্না চট্টোপাধ্যায়। তাহলে হয়ত স্বামীকে সঙ্গে নিয়ে আসানসোল ছেড়ে ব্রাহ্মণপাড়ায় গ্রামের বাড়িতে অবসর কাটাতে আসতেন না। 


খুনিদের ছকে প্রথমটা ধোঁকা খেয়ে গিয়েছিল পুলিসও। বন্ধ ছিল বাড়ির সদর দরজা। পুলিস ভেবেছিল, ডাকাতি করতে ছাদ বেয়ে ঘরে ঢোকে দুষ্কৃতীরা। বাধা পেয়েই হাতুড়ি ও বাটখারা দিয়ে খুন করে বৃদ্ধ দম্পতিকে। তবে তদন্ত এগোতেই খটকা লাগে।


আরও পড়ুন:  একবালপুরে রক্তারক্তি কাণ্ড! মা ও দুই মেয়েকে খুনের চেষ্টার পর থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ খুনির


বাড়ির ভিতরের সব দরজা খোলা অন্যান্য ঘর থেকে তেমন কিছুই খোয়া যায়নি লোপাট মহিলার গায়ের সামান্য কিছু গয়না। কে বা কারা কেন খুন করবে দম্পতিকে? তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পারে পাশের একটি পুকুর নিয়ে প্রতিবেশীর সঙ্গে সামান্য ঝামেলা চলছিল দম্পতির। উঠে আসে অন্য মোটিফও।