`কৃষক বন্ধু` নিয়ে রাজ্য সরকারের ব্যাখ্যা তলব কমিশনের
নির্বাচন কমিশন `সমব্যথী`, `রূপশ্রী` প্রকল্পকে সম্মতি দিলেও `কৃষকবন্ধু` প্রকল্পে সম্মতি দেয়নি।
নিজস্ব প্রতিবেদন : 'কৃষক বন্ধু' প্রকল্প কেনও চালু রাখতে চাইছে? রাজ্য সরকারের কাছে তার ব্যাখ্যা চাইল কমিশন। সমব্যথী, রূপশ্রী প্রকল্প চালু রাখার অনুমতি দিলেও এখনও পর্যন্ত 'কৃষক বন্ধু' নিয়ে কমিশন অনুমতি দেয়নি। এই প্রকল্প কি আগে চালু হয়েছে? কী অবস্থায় রয়েছে? রাজ্য সরকারের কাছে তার বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে কমিশন।
আরও পড়ুন, সরলেন কে কে শর্মা, পশ্চিমবঙ্গের নয়া স্পেশাল অবর্জারভার বিবেক দুবে
উল্লেখ্য, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আদর্শ আচরণ বিধি লাগু হয়ে গিয়েছে। আর তাই নির্বাচন বিধির আওতায় আটকে পড়ে রাজ্যের একাধিক সামাজিক প্রকল্প। 'রূপশ্রী', 'কৃষকবন্ধু', 'সমব্যথী','স্বাস্থ্য সাথী' সামাজিক এই প্রকল্পগুলি চালু রাখার জন্য সরাসরি রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের কাছে আবেদন জানায় রাজ্য সরকার।
আরও পড়ুন, "পাঁচ বছরে একটা মন্দিরও বানায়নি! রামমন্দিরের নামে রাজনীতি হচ্ছে"
সিইও অফিস থেকে সেই চিঠি পাঠানো হয় ইলেকশন কমিশন অফ ইন্ডিয়াতে। এরপর নির্বাচন কমিশন 'সমব্যথী', 'রূপশ্রী' প্রকল্পকে সম্মতি দিলেও 'কৃষকবন্ধু' প্রকল্পে সম্মতি দেয়নি। এরপরই এদিন নতুন করে প্রকল্প নিয়ে রাজ্য সরকারের কাছ থেকে তথ্য চেয়ে পাঠাল কমিশন। কৃষক বন্ধু প্রকল্পে প্রতি একরে কৃষকদের ৫০০০ টাকা করে দেওয়ার কথা। একইসঙ্গে কোনো কৃষকের মৃত্যুর পর তাঁর পরিবারকে ২ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা।