নিজস্ব প্রতিবেদন: বিদ্যুতের ছোবলে  মৃত্যু  দাঁতালের। গজলডোবার মিলন পল্লির ঘটনা। বনদপ্তরের দাবি, ধান  খেতে গিয়ে বিদ্যুত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় দাঁতালটির।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পাকা ধানের গন্ধে ম-ম  করছে পাড়া। আর সেই গন্ধেই রাতে গ্রামে ঢুকে পড়ে এক পূর্ণ  বয়স্ক দাঁতাল হাতি। শস্য বাঁচাতে ক্ষেত ঘেরা ছিল ব্লেক  তারে।  বৈদ্যুতিক তারে পা জড়িয়ে যায় দাঁতালের। ঘটনাস্থলে বিদ্যুত্‍স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় পূর্ণ বয়স্ক হাতিটির। গ্রামবাসীদের  অভিযোগ, বনদফতরের কাছে দরবার করেও কমানো যাচ্ছে না হাতির দৌরাত্ম্য।



আরও পড়ুন- গুজব থেকে গণপিটুনি রুখতে জেলাজুড়ে প্রচার মালদার ১২টি থানার পুলিসকর্মীদের


ব্লেক তার  পার করতে  গিয়েই তড়িত্স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে পূর্ণবয়স্ক দাঁতালের, জানিয়েছে বনদফতর। লোকালয়ে বন্যপ্রাণের আনাগোনা বাড়ছে। খাবারে টান পড়াতেই লোকালয়ে চলে আসছে হাতির দল। আর সেখান থেকেই ঘটে যাচ্ছে একের পর এক দুর্ঘটনা।  গত কয়েক বছরে এভাবেই মারা গেছে বেশ কয়েকটি হাতি। এলিফ্যান্ট  করিডর করা হয়েছে, রয়েছে ফেনসিংও। তারপরেও  দুর্ঘটনা এড়ানো যাচ্ছে না। দায় কার? প্রশ্ন তুলছেন পরিবেশপ্রেমিরা।