ওয়েব ডেস্ক : মালদার মুচিয়া অঞ্চলের তরুণা তরফদার এখন মহাবিপদে। চার বছরের ছেলে দেবাশিসের শোনার ক্ষমতা সারা জীবনের জন্য হারিয়ে যেতে পারে। এমনই আশঙ্কায় ভুগছে তরফদার পরিবার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কান ব্যথার চিকিত্‍সা করাতে, শহরের এক বেসরকারি নার্সিংহোমের ডাক্তারের কাছে ছেলেকে নিয়ে যান তরুণা তরফদার। নার্সিংহোমের সঙ্গেই সংযুক্ত নামী ওষুধের দোকান থেকে ডাক্তারের প্রেসক্রাইব করা ওষুধগুলি কেনেন তিনি। বাড়ি গিয়ে ওষুধ দেওয়ার কিছুক্ষণ পরই সমস্যা শুরু হয়। কানে ব্যথা কমা দূরস্ত, উল্টে আরও ভয়ঙ্করভাবে বেড়ে যায় বলে অভিযোগ। তখনই নজরে আসে, আসল কাণ্ড। দেখা যায়, দোকান থেকেই মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে তাঁদের।


কান ফুলে ঢোল। ব্যথায় টেকা দায়। মেয়াদউত্তীর্ণ ওষুধ কেন দেওয়া হল, জবাবদিহি চাইতে দোকানে যান তরুণা তরফদার। দোষ স্বীকারও করেন বিক্রেতা। কিন্তু অভিযোগ, এরপরই শুরু হয়ে যায় এঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা। টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করতে চাইছেন ওই ওষুধ বিক্রেতা। বিষয়টি তদন্তের জন্য ইতিমধ্যে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের নজরে এনেছেন জেলাশাসক। বিচারের অপেক্ষায় শিশুর পরিবার।


আরও পড়ুন, সোনারপুরের পর খড়দা, গোল্ড ফিনান্স অফিসে ডাকাতি করতে এসে মহিলাকে গুলি