নিজস্ব প্রতিবেদন: জেলায় জেলায় জাল অ্যাডমিট কার্ড ও শংসাপত্রের রমরমায় চিন্তিত বিকাশ ভবন। শিক্ষা দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, বিশেষ করে সীমান্তবর্তী এলাকায় জাঁকিয়ে বসেছে জাল সার্টিফিকেট চক্র।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রবীন্দ্র মুক্ত বিদ্যালয়ের ডিরেক্টর ফাল্গুনি চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, সার্টিফিকেট যাচাই করতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা আমাদের। মুঠোমুঠো জাল সার্টিফিকেট জমা পড়ছে আমাদের কাছে। এদের অনেকে হয়তো পড়াশুনো করবেও না। অন্যের নামের যায়গায় নিজের নাম বসিয়ে তৈরি হচ্ছে জাল সার্টিফিকেট। এমন স্কুলের নামেও সার্টিফিকেট জমা পড়েছে যার অস্তিত্বই নেই। সেই সার্টিফিকেট আবার প্রত্যয়িত করেছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। 


বিশেষ করে দুই ২৪ পরগনা, নদিয়া মুর্শিদাবাদ থেকে আসছে প্রচুর জাল শংসাপত্র। যা নিয়ে চিন্তিত গোয়েন্দারাও। 


বলিউডকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে বক্স অফিসে নতুন রেকর্ড গড়ল 'অ্যাভেঞ্জার্স : ইনফিনিটি ওয়ার'


বিশেষজ্ঞদের মতে, সীমান্ত এলাকায় জাল সার্টিফিকেটের রমরমা কোনও নতুন ঘটনা নয়। বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পেরিয়ে এদেশে এসে নাগরিকত্ব লাভের সব থেকে সহজ উপায় হল জাল শংসাপত্র। হাতে একবার মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড চলে এলেই তৈরি হয়ে যায় বাকি সব নথি। তবে শুধু মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড নয়, উচ্চ মাধ্যমিক বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শংসাপত্রও জাল করছে কারবারিরা। 


ওয়াকিফহাল মহলের মতে, জাল সার্টিফিকেটের রমরমার ফলে প্রশ্নের মুখে দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা। এভাবে জাল সার্টিফিকেটের মাধ্যমে ভারতীয় নাগরিকত্ব জোগাড় করে ভারতে নাশকতা ঘটাতে পারে বাংলাদেশি চরমপন্থী ইসলামি সংগঠনগুলি।