ওয়েব ডেস্ক : বৌমার ঘরে ঢুকে ধর্ষণের চেষ্টা শ্বশুরের। শিশুকন্যা দেখে ফেলায় প্রাণে মারার হুমকি। সোনারপুরের নেপাল পল্লির ঘটনা। অভিযুক্ত সুখরঞ্জনকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন এলাকার মানুষ। মারধরের পর তুলে দেওয়া হয় পুলিসের হাতে। অভিযুক্তকে আড়াল করার অভিযোগ উঠছে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সোনারপুরের নেপাল পল্লি। এখানেই শাশুড়ি-স্বামী-সন্তানকে নিয়ে বাস নির্যাতিতার। শুক্রবার দুপুরে কাজকর্ম সেরে একটু জিরোচ্ছিলেন। আচমকাই ঢুকে পড়েন সুখরঞ্জন হাওলাদার। সম্পর্কে তিনি নির্যাতিতার পিসি-শ্বশুর হন। ধস্তাধস্তির শব্দে ছুটে আসে মহিলার চার বছরের মেয়ে। মার উপর অত্যাচার দেখে চিত্‍কার করে ওঠে। ছুটে আসেন এলাকার মানুষ। সুযোগ বুঝে চম্পট দেয় সুখরঞ্জন।


এবারই প্রথম নয়। নেপাল পল্লির আনাচেকানাচে ছড়িয়ে সুখরঞ্জনের কীর্তি। কান পাতলেই শোনা যায়। এবার আর রিস্ক নেয়নি সুখরঞ্জন। ঘটনার কথা জানাজানি হতেই চম্পট দেওয়ার চেষ্টা করে। শেষরক্ষা হয়নি। ধরে ফেলে এলাকার মানুষ। সাধারণ মানুষের ক্ষোভ  আছড়ে পড়ে সুখরঞ্জনের বাড়িতে। এলাকার মানুষের অভিযোগ, পঞ্চায়েত প্রধানের মদতেই বছরের পর বছর  এলাকার মহিলাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করছেন সুখরঞ্জন।


যদিও, অভিযোগ উড়িয়েছেন পঞ্চায়েত প্রধান। সুখরঞ্জনকে আটক করেছে পুলিস। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।


আরও পড়ুন, দিশাহীন মোর্চা প্রধান; বিভ্রান্তিতে পাহাড়ের আন্দোলনকারীরা