থার্মোকলের কারখানায় বিধ্বংসী আগুন, দমকলের ২৩টি ইঞ্জিনের সাহায্যে আগুন আয়ত্বে
আলমপুরের প্লাস্টিক ও থার্মোকলের কারখানায় বিধ্বংসী আগুন। দমকলের ২৩টি ইঞ্জিন কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগে পাঁচবার আগুন লাগলেও কারখানায় ছিল না অগ্নিনির্বানের যথাযথ ব্যবস্থা। অনিয়মই নিয়ম হয়ে উঠেছিল এখানে।
ওয়েব ডেস্ক : আলমপুরের প্লাস্টিক ও থার্মোকলের কারখানায় বিধ্বংসী আগুন। দমকলের ২৩টি ইঞ্জিন কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগে পাঁচবার আগুন লাগলেও কারখানায় ছিল না অগ্নিনির্বানের যথাযথ ব্যবস্থা। অনিয়মই নিয়ম হয়ে উঠেছিল এখানে।
এমনই ভয়াবহ আগুনের সাক্ষী হল আলমপুর। সকালে সাড়ে নটা নাগাদ আগুন লাগে প্লাস্টিক ও থার্মোকলের কারখানায়। নিমেশে চারপাশ ঢেকে যায় কালো ধোঁয়ায়। কয়েক কিলোমিটার দূর থেকেও চোখে পড়েছে এই কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী। দাহ্য পদার্থ মজুত থাকায় চোখের পলকে ছড়িয়ে পড়ে আগুন। কারখানায় মজুত ছিল গ্যাস সিলিন্ডারও।
আরও পড়ুন- ঝড়বৃষ্টিতে বাড়ি চাপা পড়ে মুর্শিদাবাদে মৃত্যু হল দু'জনের
খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পৌছয় দমকল। শুরু হয় আগুনের সঙ্গে যুদ্ধ। আলমপুরের ঘিঞ্জি জনবসতি এলাকায় কার্যত জতুগৃহ হয়েছিল এই কারখানা। এই প্রথম নয়। আগেও ৫ বার আগুন লাগে এই কারখানায়। অভিযোগ তারপরেও ছিল না কোনও আগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা। পর্যান্ত জলের ব্যবস্থাও ছিল না। সবটাই চলত নিয়ম কানুনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে। লোক বসতির মধ্যে এভাবে কারখানা চলে কী করে? ঘটনার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন স্থানীয়রা।
ঘটনাস্থলে দমকলের DG পৌছলে তাঁর কাছেও ক্ষোভ উগরে দেন স্থানীয়রা। বেশ কয়েকঘণ্টার চেষ্টায় শেষ পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল।