নিজস্ব প্রতিবেদন:   মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পরই বন্যপ্রাণী উপদ্রুত এলাকায় টহল দেওয়া শুরু করলেন বনকর্মীরা। পাশাপাশি ওই এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গেও বৈঠকে বসেন তাঁরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মালবাজার মহকুমার কুমলাই গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বন্যজন্তুর আনাগোনা  সব থেকে বেশি।  বুধবার  মালবাজার বন দফতরের স্কোয়াডের কর্মীরা  কুমলাই এলাকায় গ্রামবাসীদের নিয়ে বৈঠক করেন। উপস্থিত ছিল মাল পুলিশ, জয়েন বিডিও, গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য এবং বন দফতরের রেঞ্জারেরা।


আরও পড়ুন: রাজ্যে বিজেপির রথযাত্রা নিয়ে আগামীকাল হাইকোর্টে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত


প্রথমত বন্যজন্তু এলাকায় ঢুকলে কী কী করতে হবে,  তা গ্রামবাসীদের বোঝান বন আধিকারিকেরা। পাশাপাশি কোন ভাবেই যেন বন্য জন্তুদের  প্রাণে মেরে ফেলা না হয়, সেই কথাও বলেন তাঁরা।  গ্রামে বন্যজন্তু ঢুকলে প্রথমেই বন দফতরকে খবর দিতে হবে বলে জানান আধিকারিকরা।  এদিন গ্রাম বাসীদের সার্চলাইট এবং পটকা দেয় বন দফতর।



আরও পড়ুন: নেতাই থেকে ছোট আঙারিয়া, ‘রক্তাক্ত’ নন্দীগ্রামের স্মৃতিচারণায় মুখ্যমন্ত্রী


উলেখ্য, এই গ্রাম পঞ্চায়েত  এলাকায় সন্ধ্যা হলেই নিকটবর্তী লাটাগুড়ি জঙ্গল থেকে হাতি, বাইসন চলে আসে।  কিছুদিন আগেও হাতির হানায় মৃত্যু  হয় এক ব্যাক্তির।  এদিন ওই মৃতের পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকা চেক তুলে দেয় বন দফতর। বন দফতরের এই উদ্যোগেই খুশি এলাকার মানুষ।  মালবাজার বন দফতরের রেঞ্জার সমির সিকদার বলেন,  “যে সব জায়গায় বন্য জন্তুদের উপদ্রব বেশি,  সেই সব  জায়গায় এরকম শিবির করব আমরা।”