নিজস্ব প্রতিবেদন : গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়াল মধ্যমগ্রামের চণ্ডীগড়ে। শুক্রবার রাতে বাপের বাড়ি যান ওই গৃহবধূ। বাপের বাড়ির ঘর থেকেই ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় ওই গৃহবধূর দেহ। বাপের গৃহবধূর স্বামী সহ শ্বশুর ও শাশুড়িকে গ্রেফতার করেছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চার বছর আগে দেবীগড়ের বাসিন্দা সঞ্জয় পালকে ভালবেসে বিয়ে করেন পিয়ালি পাল। প্রথম প্রথম সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল। কিন্তু কিছুদিন পর থেকেই শুরু হয় সমস্যা। অভিযোগ, টাকার দাবিতে পিয়ালির উপর নির্যাতন শুরু করেন সঞ্জয়। দিনের পর দিন ধরে চলে পিয়ালির উপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন।


আরও পড়ুন, ৪ লাখ টাকায় বিদেশে চাকরির টোপ! পুলিসের জালে অভিযুক্ত


এরপর শুক্রবার রাতে বাপের বাড়িতে আসেন পিয়ালি। বাপের বাড়িতে পৌঁছেই ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন পিয়ালি। বেশ কিছুক্ষণ দরজা না খোলায় সন্দেহ হয় বাড়ির লোকজনের। ডাকাডাকিতে সাড়া না মেলায় ভাঙা হয় ঘরের দরজা। দরজা ভেঙে পিয়ালির ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করেন তাঁরা।


আরও পড়ুন, টেস্টে ফেল! বাড়ির বকুনির ভয়ে 'দুঃসাহসিক কীর্তি' ধূপগুড়ির ছাত্রীর


পিয়ালির বাপের বাড়ির অভিযোগের ভিত্তিতে তাঁর স্বামী সঞ্জয় পাল, শ্বশুর ও শাশুড়িকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। পিয়ালির দেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।