ওয়েব ডেস্ক : একদিকে পাহাড়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণ, নাশকতা। অন্যদিকে ১২ সেপ্টেম্বর উত্তরকন্যার বৈঠকে নিজের প্রতিনিধি পাঠানোর ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন বিমল গুরুং। মোর্চা প্রধানের দ্বিমুখী কৌশলে দিশাহীন পাহাড়ের আন্দোলন। পাহাড় রাজনীতির দুই মুখ নিয়ে সতর্ক প্রশাসনও। এর পিছনে নিজের দলে কোণঠাসা বিমল গুরুংয়ের কোনও অভিসন্ধি কাজ করছে কিনা, সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে চান গোয়েন্দারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ন- পাহাড়ে ফের আইইডি বিস্ফোরণ, ধ্বংস আউটপোস্ট


রাজ্য সরকার মনে করে, পাহাড়ে যাবতীয় নাশকতার পিছনে বিমল গুরুংয়ের হাত রয়েছে। সেইমতো ২টি মামলায় UAPA-তে অভিযুক্ত করা হয়েছে গুরুংকে। গুরুং নিজেও দীর্ঘদিন ধরে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন। অন্যদিকে, বনধে স্থগিতাদেশের ডাক দিয়ে পাহাড় রাজনীতিতে হঠাত্‍ বেশি করে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছেন মোর্চার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বিনয় তামাং। কারণ বনধে অচল পাহাড়ে রুটি রুজির টান এখন চরমে। এই পরিস্থিতিতে উত্তরকন্যায় আয়োজিত সর্বদল বৈঠকে নিজের প্রতিনিধি পাঠাতে রাজি হয়েছেন বিমল গুরুং। বিনয়ের কাছে হারানো জমি ফিরে পেতে মোর্চা প্রধান যদি আলোচনাতেই আস্থা রাখেন, তাহলে এখনও বিস্ফোরণ কেন? উত্তর হাতড়াচ্ছে নবান্ন।