নিজস্ব প্রতিবেদন: তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রমৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল হাওড়ার আন্দুলে একটি বেসরকারি ইংরাজিমাধ্যম স্কুল। কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলে স্কুলের সামনে বিক্ষোভ অভিভাবকদের। চলে বেপরোয়া ভাঙচুর। অবরোধ হাওড়া-আন্দুল রোড। পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে পুলিস। মৃত ছাত্রের নাম সোহম মাইতি। স্কুলে মোতায়েন RAF।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



জানা গিয়েছে, সোহম এদিন স্কুলে আসার পরই অসুস্থ বোধ করে। এরপরই স্কুলের শিক্ষিকারাই তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে কলকাতার একটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানে চিকিত্সকরা তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।  ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা গিয়েছে, এনসেফালাইটিসের কারণেই মৃত্যু হয়েছে সোহমের। 


জাতীয় পতাকা হাতে মিছিল করলে গ্রেফতার করছে পুলিস, এটা কি পাকিস্তান? প্রশ্ন সায়ন্তন বসুর


এরপরই ছাত্রের পরিবার ও অভিভাবকরা স্কুলের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। তাঁদের অভিযোগ, ছাত্রের শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়া সত্ত্বেও আগে থেকে স্কুলের তরফে কিছুই জানানো হয়নি। ছাত্রের পরিবারের অভিযোগ, স্কুল ছুটির পর আনতে গিয়েই তাঁরা জানতে পারেন সোহম অসুস্থ। তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এরপর হাসপাতালে গিয়ে তারা দেখেন সোহমের শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। এক্ষেত্রে স্কুলের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন তাঁরা।


যদিও স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, সোহম এদিন ষষ্ঠ পিরিয়ডের পরই অসুস্থ হয়ে পড়ে। তারপর ক্লাস টিচার বিষয়টি প্রিন্সিপ্যালকে জানান। তাড়াতাড়ি তার চিকিত্সার ব্যবস্থা করে স্কুল। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ২ঘণ্টা পর তার বাড়িতে জানানো হয়েছে বলে যে অভিযোগ করছেন অভিভাবকরা, তা সত্যি নয় বলে দাবি স্কুল কর্তৃপক্ষের।