নিজস্ব প্রতিবেদন: মাথায় বধূ নির্যাতনের মামলা, ঘরে এসে হাজির পুলিস। তার ওপরে ঘরে মজুত তাজা কার্তুজ। টেনশন নিতে না পেরে ওই কার্তুজ গিলে ফেললেন দক্ষিণ দিনাজপুরের এক সরকারি কর্মী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-স্পাইসজেট কর্মীর 'অস্বাভাবিক' মৃত্যুতে গাফিলতি প্রমাণ হলে কড়া ব্যবস্থার হুঁশিয়ারি ডিজিসিএ-র


আচমকা পুলিশি তল্লাশিতে বাড়িতে থাকা একটি কার্তুজ গিলে ফেললেন এক ব্যাক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানার বারুইবাড়ি গ্রামে। কার্তুজ গিলে ফেলায় অসুস্থ নুর ইসলাম নামে ওই সরকারি কর্মচারীকে রায়গঞ্জ গভর্মেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হেমতাবাদ থানার পুলিশ।



পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে,  রায়গঞ্জ জেলা হাসপাতালের গ্রুপ ডি কর্মী হেমতাবাদের  বারুইবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা নুর ইসলাম বধূ নির্যাতনের মামলায় অভিযুক্ত। নুর ইসলামের স্ত্রীর আসবাব-সহ সবকিছু ফিরিয়ে দিতে বলেছে আদালত। সেই নির্দেশ মতো নুরের স্ত্রীকে নিয়ে বুধবার সন্ধেয় তার বাড়িতে যায় হেমাতাবাদ থানার পুলিস৷ আচমকা পুলিস দেখে গ্রেফতার এড়াতে কার্তুজ গিলে ফেলেন নুর। নুরকে উদ্ধার করে রায়গঞ্জ গভর্মেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়।


আরও পড়ুন-খুলল উল্টোডাঙা উড়ালপুলের ই এম বাইপাস থেকে বিমানবন্দরগামী রুট


অভিযুক্ত নুর ইসলাম জানান, তাঁকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে। তার স্ত্রী তার বিরুদ্ধে বধূ নির্যাতনের মামলা করেছে বলে তিনি শুনেছেন কিন্তু তার কাছে কোনও কাগজপত্র আসেনি।


পুলিশ আরও জানিয়েছে, ওই গুলি অপারেশন করে বের করার বন্দোবস্ত করছেন চিকিত্সকরা। নুর ইসলাম জানান বাড়িতে পুলিশ আচমকা তল্লাশি শুরু করায় টেনশনে সে সেটা গিলে ফেলেছিল। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে হেমতাবাদ থানার পুলিশ।