নিজস্ব প্রতিবেদন: জেলাশাসক দিয়েছেন কনের আংটি। বিয়ের খাওয়ার দায়িত্ব নিয়েছেন জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। প্রশাসনিক কর্তাদের সাহায্যেই বিয়ে হয়ে গেল মেদিনীপুর বিদ্যাসাগর বালিকা হোমের আবাসিক সাবিত্রীর। বাজল সানাই। সাত পাকে বাঁধা পড়ল সুমন-সাবিত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- দুর্ঘটনা এড়াতে দিঘা, মন্দারমণিতে শতাধিক নুলিয়া নিয়োগ করছে রাজ্য সরকার


দশভুজার দশ হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছিলেন স্বর্গের দেবতারা। বিয়ের সাজে তেমনভাবেই কনেকে সাজিয়ে দিলেন জেলার প্রশাসনিক কর্তারা। মেদিনীপুর বিদ্যাসাগর বালিকা হোমের আবাসিক সাবিত্রী দাসের বিয়েতে হল এভাবেই। মেদিনীপুর সদর মহকুমার শাসক দিয়েছেন মেয়ের আংটি। বরের আংটি দিলেন অতিরিক্ত জেলা শাসক। মেয়ের কানের দুল দিয়েছে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।


আরও পড়ুন- তৃণমূলের হয়ে কাজ করেন এমন পুলিশকর্মীদের তালিকা তৈরির নির্দেশ বিজেপি নেতার


বিয়েতে খাওয়াদাওয়ার দায়িত্ব তুলে নিয়েছে জেলা তথ্য সংস্কৃতি আধিকারিক।  কন্যা সম্প্রদান করেছেন চাইল্ড ওয়েলফেয়ার কমিটির চেয়ারম্যান মৌ রায়। পাত্র বাঁকুড়ার কোতল পুরের বাসিন্দা সুমন সাহা। সুমন সাহার পরিবারই হোমে যোগাযোগ করে। তখনই পছন্দ হয় সাবিত্রীকে।  সকলের সাহায্যে ধূমধাম করেই বিয়ে হয়ে গেল সুমন-সাবিত্রীর।