নিজস্ব প্রতিবেদন: অবশেষে স্বস্তির নিঃশ্বাস জহিরুদ্দিনের পরিবারের। কাশ্মীরের কুলগাওয়ে জঙ্গিদের গুলিতে গুরুতর জখম জহিরুদ্দিন ভর্তি ছিলেন হাসপাতালে। দীর্ঘ চিকিৎসা প্রক্রিয়া সেরে একটু সুস্থ হতেই অবশেষে শনিবার গভীর রাত্রে বাড়ি ফিরলেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 কাশ্মীরে শ্রমিকের কাজ করতে গিয়ে নিহত পাঁচ শ্রমিকের নিথর মৃতদেহ তাদের নিজনিজ বাড়িতে এলেও গুলি খেয়েও প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কাশ্মীরের কুলগাওয়ের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন সাগড়দিঘির বাহালনগর গ্রামের বাসিন্দা জহিরুদ্দিন। গত বুধবার কলকাতা বিমানবন্দরে নামার পরেই জখম জহিরুদ্দিন অবস্থার অবনতি হয়। পরে তাঁকে তড়িঘড়ি এসএসকেএম  হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। একটু সুস্থ হতেই শনিবার গভীর রাত্রে এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে  অবশেষে বাড়ি এলেন।



আরও পড়ুন- মনীষীদের পায়ে ফুল দিয়ে শুরু হয় দুর্লভপুরের প্রাথমিক স্কুলের পঠনপাঠন


গত অক্টোবরে কুলগামের কাটারসুতে একটি বাড়িতে কর্মরত শ্রমিকদের ওপরে গুলি চালায় জঙ্গিরা। জঙ্গিদের ওই গুলিতে নিহত হন মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘির ব্রাহ্মণী গ্রামের ৫ জন শ্রমিক। গুরুতর আহত হন জাহিরুদ্দিন। এরপরই কাশ্মীরে কাজ করতে যাওয়া শ্রমিকদের ঘরে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গত ৫ নভেম্বর কাশ্মীর থেকে ফেরা ১৩৪ জন শ্রমিককে ৫০ হাজার টাকা অনুদান দেওয়ার ঘোষণা করে রাজ্যসরকার। নিহতদের পরিবারকেও ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়।