নিজস্ব প্রতিবেদন : অশান্তি ছড়ানোর আশঙ্কায় ন্যাজাটে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়নি। পুলিস সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। পরিস্থিতি আয়ত্তে আনার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিস। এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


প্রসঙ্গত, ফ্ল্যাগ খোলাকে কেন্দ্র করে তৃণমূল বিজেপি সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ সন্দেশখালির ন্যজাটের হাটগাছি এলাকা। চলে গুলি, পাল্টা গুলি। এখনও পর্যন্ত উদ্ধার হয়েছে তিনজনের দেহ। সংঘর্ষে নিহত তৃণমূল কর্মী কায়ুম মোল্লার দেহ শনাক্ত হয়েছে। অন্যদিকে, উদ্ধার হয়েছে প্রদীপ মণ্ডল ও সুকান্ত মণ্ডল নামে ২ বিজেপি কর্মীর দেহ।


কিন্তু উভয়পক্ষেরই দাবি, তাদের আরও অনেক কর্মী নিখোঁজ। তৃণমূলের দাবি, তাদের ৬ কর্মী নিখোঁজ রয়েছে। রতন বর, কাজল মণ্ডল, সন্ন্যাসী সামন্ত, তনুময় আড়ি, আলম মোল্লা, জুলমত তরফদার নামে ৬ কর্মী নিখোঁজ। পাল্টা বিজেপি নেতা মুকুল রায়ের দাবি, তাদের ৫ জন কর্মীকে খুন করা হয়েছে। খুনের পর তৃণমূল দেহ লোপাট করে দিয়েছে বলে অভিযোগ পদ্মশিবিরের।


আরও পড়ুন, সন্দেশখালি সংঘর্ষের পরই দিল্লি উড়ে গেলেন রাজ্যপাল, বৈঠক মোদী-অমিত শাহের সঙ্গে  


এই পরিস্থিতিতে আজ ন্যাজাট যায় ৭ জনের বিজেপি প্রতিনিধি দল। সেই দলে ছিলেন দিলীপ ঘোষ, সায়ন্তন বসু, লকেট চট্টোপাধ্যায়, জগন্নাথ সরকার, শান্তনু ঠাকুর, অর্জুন সিং, দুলাল বার। অন্যদিকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নেতৃত্বে ঘটনাস্থলে যায় তৃণমূলেরও ৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল।