প্রদ্যুৎ দাস: সাতসকালে মা-ছেলের জোড়া মৃতদেহ উদ্ধার! জোড়া দেহ উদ্ধারের ঘটনায় চাঞ্চল্য জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়িতে। ঘটনার তদন্তে পুলিস। মা ও ছেলের জোড়া দেহ উদ্ধারের ঘটনায়, রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় তদন্তে নেমেছে জেলা পুলিস। ময়নাগুড়ি থানার আইসি তমাল দাস ও জলপাইগুড়ি ডিএসপি ট্রাফিক (বর্তমানে ক্রাইম চার্জে) অরিন্দম পাল ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, মৃতের নাম পরিমল বর্মন। বয়স ৪০ বছর। মা সবিতা বর্মন। বয়স প্রায় ৭০ বছর। জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ির সুভাষনগর এলাকায় ১২ নম্বর ওয়ার্ড, দেবী নগরের বাসিন্দা ছিলেন বছর চল্লিশের পরিমল বর্মন। গতকাল মোটরবাইক নিয়ে মাছ ধরতে আসেন এলাকার নয়ানজুলিতে। কিন্তু তারপর আর বাড়ি ফিরে যাননি। এরপরই মঙ্গলবার প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে এলাকারই কয়েকজন বাসিন্দা তাঁর রক্তাক্ত দেহ দেখতে পান। তাঁরা দেখেন, নয়ানজুলির পাশে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছেন পরিমল বর্মন। পেশায় পরিমল বর্মন একজন হোমগার্ড ছিলেন বলে জানা গিয়েছে।  জলপাইগুড়িতে হোমগার্ডে কর্মরত ছিলেন তিনি। 


পরিমলের বাবা নির্মল বর্মন। তিনিও একজন হোমগার্ডের অফিসার ছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর থেকে মা সবিতা (টুলটুলি) বর্মন ও ছেলে পরিমল বর্মন, এই দুজনই বাড়িতে থাকতেন। এখন ছেলের দেহ উদ্ধারের পর, এই ঘটনার খবর বাড়িতে দিতে এলে দেখা যায় পরিমল বর্মনের মা সবিতা বর্মন ঘরে মৃত অবস্থায় পড়ে আছে। স্বাভাবিকভাবেই এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। কীভাবে, কী কারণে মা ও ছেলের এইভাবে মৃত্যু হল তা নিয়ে ধোঁয়াশা ছড়িয়েছে। পুলিস ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
 এই ঘটনা পরিকল্পিত খুন না আত্মহত্যা সেটাই জানার চেষ্টা করছে পুলিস। 


আরও পড়ুন, Uttarkashi Tunnel Collapse: 'ভালো আছি'! এন্ডোস্কোপিক ক্যামেরায় ১০ দিন পর প্রথমবার দেখা মিলল সুড়ঙ্গে 'আটক' শ্রমিকদের



(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)