নিজস্ব প্রতিবেদন: জিয়াগঞ্জ শিক্ষক পরিবার খুনের তদন্তে একধাপ এগিয়ে গেল পুলিস। নজরে এখন সাগরদিঘির রাজমিস্ত্রি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতরাতে রাতভর দফায় দফায় জিয়াগঞ্জ থানায় ডেকে জেরা করা হয় ওই খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন কয়েকজন ব্যক্তিকে। রাতে সিআইডির প্রতিনিধিদল রামপুরহাটের একাধিক জায়গায় হানা দেয়।


আরও পড়ুন-ভারতীয় অর্থনীতির অবস্থা বেশ খারাপ, এই মহূর্তে চাহিদা বাড়ানো দরকার; বললেন নোবেলজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবি...


এদিন নিহত বন্ধুপ্রকাশ পালের স্ত্রী বিউটি পালের বাবাকে রামপুরহাটের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সৌভিক বণিকের সামনে বসিয়ে জেরা করা হয়। শিক্ষক বন্ধুপ্রকাশ পাল ও সৌভিক বণিকের বিমা সংস্থায় যাঁরা লগ্নি করেছিলেন তাদেরও জেরা করে পুলিস।



এসবের মধ্যেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হল সাগরদিঘির উত্পল বেহরা নামে এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা। পেশায় রাজমিস্ত্রি উত্পলকে সোমবার জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দেওয়া হলেও পরে তাকে ফের জিয়াগঞ্জ থানবায় ডাকা হয়।


আরও পড়ুন-নকল গহনা ফেরত দেওয়ার অভিযোগে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে বিক্ষোভ এলাকাবাসীর, তোলপাড় কালিয়াগঞ্জ


এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর, তদন্ত অনেকটাই গুটিয়ে ফেলেছে পুলিস। আটক করা হয়েছে উত্পল বেহরা নামে ওই রাজমিস্ত্রিকে। পুলিস সূত্রে খবর জেরায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলেছে উত্পলের কাছ থেকে। বন্ধুপ্রকাশের কাছে ৪৭ হাজার টাকা পেত উত্পল বেহরা। সেই টাকা ফেরত চাওয়াতে বন্ধুপ্রকাশ নাকি গালিগালাজ করেন উত্পলকে। তার পরেই ওই খুনের পরিকল্পনা করে উত্পল। এনিয়ে আজ সাংবাদিক সম্মেলন করবেন জেলা পুলিস সুপার।