নিজস্ব প্রতিনিধি:   কাটোয়ার কোশিগ্রাম। গোটা গ্রামে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে কুসংস্কারের আঁধারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মানুষ যখন মঙ্গলে পাড়ি জমানোর আয়োজন করছে, মহাশূন্যে বসতি স্থাপনের তোড়জোড় করছে, বিভিন্ন মারণ ব্যাধির বিরুদ্ধে অস্ত্রকে করে তুলছে আরও শাণিত, মাতৃগর্ভের বাইরে সন্তান ধারণের চিন্তা করছে, তখনও কুসংস্কারের অন্ধকার জাঁকিয়ে বসছে বহু গ্রাম্য মানুষের অন্তরে। বহু মন্দির, মসজিদ, গির্জা, প্যাগোডা, ফকির, দরবেশ, আউলিয়াদের মাজারে এখনও মোমবাতির আলোয় মনের কুসংস্কারের অন্ধকার আরও গাঢ় হচ্ছে।


আরও পড়ুন: বিয়ের ফটোগ্রাফারের প্রতারণা, ২ বছর পরও মিলল না ছবি


তেমনই ওলাউঠার ভয়ঙ্কর কুসংস্কারে আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে রয়েছে কাটোয়ার কোশিগ্রাম। ফকিরবাবার নিদান এখনও অক্ষরে অক্ষরে পালন করে গোটা গ্রাম।


কুসংস্কারের নাম "মাঠপালুনি'


আরও পড়ুন: গাড়ি করে এসে হাসপাতালে ফেলে দেওয়া হল অর্ধনগ্ন মহিলার দেহ!


ফকিরের নিদান। তাই মাঠেই দিনযাপন। কুসংস্কারে আচ্ছন্ন গোটা গ্রাম। শতাব্দীপ্রাচীন প্রথাকে আজও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করে চলেছেন গ্রামের প্রায় ২৫০০ বাসিন্দা। গ্রামেই রান্নাবান্না, খাওয়াদাওয়া।ঠিক যেন পিকনিকের আসর।


ওইদিন ফকিরতলায় বছরের পর বছর ফকিরের উত্তরসূরি এসে বসে থাকেন। তাঁর আশীর্বাদ নিতে ভিড় জমান গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ। গ্রামের গবাক্ষপথে আজও লোকের মুখে মুখে ফের সেই নাম-না-জানা ফকিরের কথা।