নিজস্ব প্রতিবেদন: নদীয়ার শান্তিপুরে বিষমদ কাণ্ডে ইতিমধ্যেই ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। অসুস্থ আরও ১৮ জন এখন হাসপাতালে ভর্তি। এর মধ্যেই পুলিসের জালে ধরা পড়ল চোলাই মদ কারবারের কিং পিন গণেশ হালদার। বৃহস্পতিবার রাতে তাকে শান্তিপুরের চৌধুরীপাড়া থেকে গ্রেফতার করে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-সাইটে ভুয়ো ছবি, বাড়িতে আসছেন গ্রাহকরা, মানসিক যন্ত্রণায় যাদবপুরের এক পরিবার  


বুধবার শান্তিপুরের চৌধুরীপাড়ায় বিষাক্ত চোলাই খেয়ে ৯ জনের মৃত্যু হয়। রাতে আরও এক জনের মৃত্যু হয় কল্যাণীর জে এন এম হাসপাতালে। এদিন হাসপাতালে আরও দুজন মারা যান। বিষমদ কাণ্ডে অভিযুক্ত চন্দন মাহাতর মৃত্যু হয় আগেই। মৃত্যু হয়েছে চন্দনের এক আত্মীয়েরও। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে বলে মনে করা হচ্ছে। সরকারের তরফে গতকালই মৃতদের পরিবার পিছু ২ লাখ টাকা করে আর্থিক সাহায্যের কথা ঘোষণা করা হয়। 


স্থানীয়দের দাবি, বাইরে থেকে চোলাই নিয়ে আসা হত। কালনা থেকে নদীপথে নৌকার খোলে ভরে মদের কারবারিরা চোলাই আনত। বিষমদ কাণ্ডে চারজনকে গ্রেফতার করা হয়। সেলই চারজনকে জেরা করেই মূল অভিযুক্ত গণেশ হালদারের নাগাল পেয়েছে পুলিস।


আরও পড়ুন-রথে সুভদ্রা দিদিকেও বসিয়ে নিন মোদী-শাহ, কৃষক জাঠার মঞ্চে খোঁচা সূর্যর   


বিষমদ খেয়ে একের পর এক মৃত্যুর খবর আসার পরই তদন্তে নামে সিআইডি। সাসপেন্ড করা হয় এক ওসি, দুই সার্কেল ইন্সপেক্টর সহ আবগারি দফতরের এগারো কর্মীকে। ক্লোজ করা হল শান্তিপুর থানার ওসি সৌরভ চট্টোপাধ্যায়কে। তাঁর জায়গায় নতুন ওসি হিসেবে দায়িত্ব দেওয়া হয় মুকুন্দ চক্রবর্তীকে।