নিজস্ব প্রতিবেদন: জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু। ১৭টি বামপন্থী দল এবং সহযোগী দলের পক্ষ থেকে প্রেস বিবৃতি করে জানানো হয়,পুলিস নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। এই ঘটনা হিন্দুত্ববাদী শক্তির নির্লজ্জ আক্রমণ বলে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতকাল জেএনইউ ক্যাম্পাসে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালায় কিছু দুষ্কৃতী। ছাত্র সংসদের প্রধান ঐশী ঘোষ-সহ অন্যান্য পড়ুয়াদের বেধড়ক মারধর করা হয়। শিক্ষক-শিক্ষিকারাও হিংসার শিকার হন বলে অভিযোগ। বিমান বসুর দাবি, এই ঘটনার সঙ্গে প্রত্যক্ষ যোগ রয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। দিল্লির পুলিস স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে। কিন্ত্তু হিংসা মোকাবিলায় কোনও পদক্ষেপ করতে দেখা যায়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য জগদেশ কুমারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়। জেএনইউ-র বাম ছাত্র সংগঠনের পক্ষ থেকে তাঁর ইস্তফার দাবি করেছে।



আরও পড়ুন- কচ্ছ উপকূলে পাক নৌকোকে তাড়া করে ধরল কোস্টগার্ড, আটক ১৭৫ কোটি টাকার মাদক


বামফ্রন্টের তরফে বলা হয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বার্তা দিয়েছিলেন বামপন্থীদের বিরুদ্ধে একত্রিত হতে। সে কারণে এই হামলা ছিল পূর্বপরিকল্পিত।  সিপিএম-এর যুবসংগঠন ডিওয়াইএফআইয়ের নেতা শতরূপ ঘোষের কটাক্ষ, যার গোয়ালে থাকার কথা, সে লোকসভায় আছে। সেইজন্য দেশের এই অবস্থা। পৃথিবীর ইতিহাসে কমিউনিস্টরা মার খাওয়ার জন্য নয়, ফ্যাসিস্টদের মেরে চামড়া গুটিয়ে দেওয়ার জন্য বিখ্যাত।