মৌপিয়া নন্দী 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হঠাত্ দেখা মিলছিল না। প্রথমে মনে করা হয়েছিল, রোদ্দুর পোহানোর পর  হয়তো কিছুটা আড়াল রেখেছে নিজেকে। কিন্তু না! বেশ কিছুক্ষণ যাওয়ার পরও কর্মীরা তার দেখা পাচ্ছিলেন না। শুরু হয় ছানবিন! ‘তার’ ঘরে উঁকি দিতেই চক্ষু ছানাবড়া সক্কলের।কোত্থাও তো নেই সে! তবে কী পালাল? আতঙ্ক সত্যি হল কিছুক্ষণের মধ্যেই। আরে হবে নাই বা কেন! বছরের প্রথম দিন কী আর ‘তার’ ঘরবন্দি হয়ে থাকতে মন টেকে!  শিলিগুড়ির এনক্লোজার থেকে তাই পাততাড়ি গুটিয়ে চম্পট দিল চিতাবাঘ।


শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারিতে বছরের প্রথম দিনে পর্যটকদের দল। প্রত্যেকেই চাইছেন একবার ‘তার’ দেখা পেতে। কিন্তু কোথায় ‘সে’?  এনক্লোজার থেকে তো সাতসকালেই চম্পট দিয়েছে চিতাবাঘ। খবর চাউর হয় কিছুক্ষণের মধ্যেই। তারপরই এক লহমায় পর্যটকদের হাসিমুখে আতঙ্কের ছাপ। চিতাবাঘ পালিয়েছে শুনেই তড়িঘড়ি বেরিয়ে যান তাঁরা। ততক্ষণে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে কর্মীদের কপালেও।


শুরু হয় চিতাবাঘের খোঁজে তল্লাশি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় বিশেষজ্ঞ দল। ঘুমপাড়ানি গুলি নিয়ে চলছে তল্লাশি। কড়া সতর্কতা জারি করা হয়। দর্শকদের ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হয় না। এখনও জারি তল্লাশি। আতঙ্কিত সকলেই।