Live: ``মীরজাফর কোম্পানির জমানত জব্দ হবে``, কাঁথি থেকে Abhishek
Latest Updates
শুভেন্দুর খাসতালুকে দাঁড়িয়ে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের হুঙ্কার-
এই মাঠে যা লোক হয়েছে তারা ভোট দিলেই তো মীরজাফর কোম্পানির জামানত বাজেয়াপ্ত হবে। সভায় যা লোক হয়েছে রাস্তায় তার দ্বিগু। আজ বৈপ্লবিক জনবিস্ফোরণ হয়েছে।
এই মাটিকে আমি করজোড় প্রণাম করছি। এ মাটি নেতাইয়ের, এ মাটি নন্দীগ্রামের, এই মাটি গন আন্দোলনের মাটি।
মেদিনীপুরের মানুষ বিশ্বাসঘাতকতা সহ্য করবে না। জেলার মানুষের বিশ্বাস ভঙ্গ করেছে যারা তাদের মানুষ ক্ষমা করবে না। বিশ্বাসঘাতকদের ঝেঁটিয়ে বিদায় করবেন কথা দিন।
যাঁরা এই পবিত্র ভূমিকে অপবিত্র করেছে তাদের ক্ষমা নেই। এই মাটি বিদ্যাসাগরের মাটি।
বীরেন্দ্রনাথ শাসমলের মাটি অভিবক্ত মেদিনীপুর। এই মাটি বিশ্বাসঘাতকতা সহ্য করবে না।
এমন আওয়াজ তুলুন যে পাঁচ কিমি দূরে শান্তিকুঞ্জ কেঁপে ওঠে। বারবার বলে, তোলাবাজ ভাইপো। আমি তো বলেছি, আমার বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রমাণ করে দেখাক। আমি ফাঁসি কাঠে ঝুলে যাব।
এই দেখুন সুদীপ্ত সেনের চিঠি। এখানে লেখা, শুভেন্দু টুক সিক্স ক্রোড় রুপি।
ক্ষমতা থাকলে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াক। আমাকে ধমকে চমকে লাভ নেই। এটা নাকি অধিকারীদের গড়। কীসের গড়! এটা মানুষের জেলা। মানুষের গড় এটা। আমাকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছে। পারেনি।
বলছে, রাজ্য ও কেন্দ্রে এক সরকার লাগবে। কেন, চুরি করতে সুবিধা হবে নাকি! ডাবল ইঞ্জিন সরকার চাই। বলছে, মোদীজির হাতে বাংলাকে তুলে দিতে হবে। বাংলা কি মোয়া নাকি! আমাকে তুই-তামারি করছে। আমি করি না। তবে বেইমানদের তুই বলি। ভেতর থেকে সম্মান আসে না।
ওরা বলে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। এই কোম্পানি থেকেই স্বাস্থ্য সাথী, কন্যাশ্রী হয়েছে। একজন ৩৫টা পদ নিয়ে বসে ছিল। একজন তিনটে দফতরের মন্ত্রী, এতগুলো পারিষদ, কেন অন্যদের সুযোগ দেয়নি! এখন মনে হচ্ছে, গ্রাম বনাম শহরের লড়াই। মানুষকে বোকা বানানো এত সহজ নয়।
অবজারবার মডেল তুলে দেওয়া হয়েছে। মুর্শিদাবাদ, মেদিনীপুরে। জেলার নেতা জেলা চালাবে। তাই ওদের গায়ে জ্বালা। পূর্ব মেদিনীপুরে ১৬টা আসন, মালদহে ১২টা আসন। সব মিলিয়ে ৫০টা আসন।
মায়ের সঙ্গে যাঁরা বিশ্বাসঘাতকতা করে তাঁদের ছেড়ে কথা বলা উচিত নয়। অতিচালাকের গলায় দড়ি। আমি মা-বোনেদের বলে যাচ্ছি, ভয় পাবেন না। কারও ধমকে ভয় পাবেন না। এটা শুধু তৃণমূলের সরকারের লড়াই নয়। এটা মেদিনীপুরের অস্তিত্বের লড়াই। সম্মানের লড়াই। আমি ভোটের আগে আবার আসব। যতবার দরকার হবে আসব। মাটি কামড়ে পড়ে থাকতে হবে।