Live: নোট নেবেন পদ্মফুলের, ভোট দেবেন জোড়াফুলে: Abhishek
Latest Updates
পদ নয়, পতাকা, নেত্রীর নাম মমতা। বলছে, বাংলার জনতা, একুশে নবান্নে আবার মমতা। দিদি জিতছে, বাংলা জিতছে। এই মাটি জিতবে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জিতবে।
বাপের বেটা হলে ভোট শেষ হওয়ার আগে তোমাদের দিয়ে জয় সিয়া রাম বলিয়ে ছাড়ব। মহিলাদের যোগ্য সম্মান দিতে হবে। এখানে ছোট্ট মহিলা জন্মালে মা বলে ডাকি। এরা মেয়েদের অসম্মান করছে। মহিলাদের অসম্মান মানে মা দুর্গা। কত বড় সাহস! বলছে, দুর্গাকে কে জানে, কে চেনে? দুর্গা মা যেদিন জাগবে, অসুরদের দলে হাজারে হাজারে লোক। মা দুর্গা একা। এখানেও মমতা একদিকে, সারা দেশের বিজেপি নেতারা একদিকে। সাথে ইডি, সিবিআই, আয়কর দফতর, ১০টা মুখ্যমন্ত্রী, কেন্দ্রীয়মন্ত্রী আর সিপিএম-কংগ্রেস।
৯০ লক্ষ পড়ুয়াকে ট্যাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁরা কেউ ভোট দেবে? কেন? তোমাদের ভোট দেওয়ার দরকার নেই। ভবিষ্যত সুনিশ্চিত হোক।
বাংলার সংস্কৃতি জানে না। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বলছে, বিবেকানন্দ ঠাকুর। দিলীপ ঘোষ বলছে, সহজপাঠ লিখেছে বিদ্যাসাগর। সিএএ নিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করেছে। বলেছে, টিকাকরণের পর সিএএ চালু হবে। বড়জোর ৩ মাসে রুল তৈরি হয়। সিএএ হয়েছে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। টিকাকরণ শেষ হতে তো ১০ বছর লাগবে। মানে সিএএ লাগছে না। মতুয়ারা নাগরিক না হলে ভোটাধিকার আছে কী করে? বুকের পাটা থাকলে চিনের সীমান্তে যাও না। এখানে এসে মাতব্বরি করছে। বলছে, অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়িত করব। হোক লড়াই পরিসংখ্যান দিয়ে। আপনাকে হারাতে না পারলে মানুষ আপনাকে ভোট দেবেন। আপনি জিতবেন। আপনি মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন। ২০১৯ সালে যেভাবে ভোট করেছেন, সেভাবে করবেন। কৌশল ধরে ফেলেছি। গদ্দারদের বের করেছি। কারা তলায় তলায় যোগাযোগ রেখেছিল আমরা তো জানি। ২৫০-র একটা আসন কম হবে না। ওরা বলছে তো, দুশো পার। আগে দুই সংখ্যা পার করো না। সিপিএমের ২২ শতাংশ ভোট নিয়ে ১৮জন সাংসদ হয়েছে। কাউকে আমফানে দেখেছেন?
স্বাস্থ্যসাথী কার্ড যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। ফ্রি-তে চিকিৎসা, শিক্ষা। একটাও রাজ্য আছে যেখানে খাদ্য, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ফ্রি-তে দিচ্ছে। আগে সোনার গুজরাট করে দেখাও। পরে বাংলা নিয়ে কথা বল।
নেতাজি জন্ম জয়ন্তীতে একজন বাঙালির মুখ্যমন্ত্রীকে অপমান করছে। এই লড়াইটা বহিরাগতদের বিরুদ্ধে। উত্তরপ্রদেশের বিজেপি নেতাদের গুটখার থুথুতে বাংলায় জং ধরবে না। মে মাসে সব কটাকে প্যাক করে গুজরাট, উত্তরপ্রদেশে পাঠিয়ে দেবে বাংলার মানুষ।
বলছে রাজ্য ও কেন্দ্রে এক সরকার। মোদীর হাতে তুলে দিতে হবে। বাংলা কি জয়নগরের মোয়া? আগে দক্ষিণ ২৪ পরগনা তুলে দিয়ে দেখাও। একই সরকারের দরকার কেন, ধরা পড়বে না বলে?
শয়ে শয়ে নেতা বাংলায় ক্যাম্প করে বসে। বলছে, ডবল ইঞ্জিন সরকার করব। মমতার একটা ইঞ্জিনের মোকাবিলা করতেই তো অনেক ইঞ্জিন লাগছে।
কুলপির জনসভায় বক্তব্য রাখছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।