West Bengal News LIVE Update: আরজি করের নির্যাতিতার সঠিক বিচারের দাবিতে ফের জাস্টিস মার্চের ঘোষণা...
একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে। দেখতে থাকুন, LIVE UPDATES-
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে। দেখতে থাকুন, LIVE UPDATES-
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)
Latest Updates
পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরের সিটি সেন্টারে পশ্চিম বর্ধমান দাবা সংস্থার উদ্যোগে সিধু-কানু ইন্ডোর স্টেডিয়ামে চলছে জেলার বহু পড়ুয়াদের নিয়ে একদিনব্যাপী জেলা স্তরের "র্যাপিড চেজ ট্যুরনামেন্ট - 2024। সাধারণ প্রতিযোগীদের সাথে জেলার চারজন দৃষ্টিহীন প্রতিযোগীও অংশ নিয়েছে। তারা সাধারণ প্রতিযোগীদের মুখোমুখিও হয়েছে ব্রেইলি দাবা বোর্ডের মাধ্যমে। আমি শুধু জেলা স্তরেই নয় রাজ্য স্তরেও খেলেছি। অনেক জায়গায় পুরস্কারও পেয়েছি। আজও জেলা স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে খুবই ভালো লাগছে বলে জানান, দুই দৃষ্টিহীন প্রতিযোগী । এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে চরম উৎসাহ দেখা গেল পড়ুয়াদের মধ্যে । ভবিষ্যতেও এই ধরনের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হবে বলে জানান, জেলা সংগঠনের সম্পাদক সুব্রত চট্টোপাধ্যায়।
আগামীকাল সোমবার সকাল ১০ টার সময় সোদপুর ট্রাফিক মোড় থেকে শুরু হবে পদযাত্রা। প্রথম দিন যাবে মধ্যম গ্রাম পর্যন্ত। চলার পথে পররে পাঁচ টি কলেজ সেই পাঁচ টি কলেজর সব কলেজ র সামনে তারা দাঁড়াবে এবং সেখানে তাদের বক্তব্য রাখবে। এই দিন থাকবেন দিপ্সিতা ধর। পরের দিন মঙ্গলবার মধ্যমগ্রাম থেকে শুরু হবে বারাসাত ডিএম অফিসে শেষ হবে। এছাড়াও তারা যে এক লক্ষ সই জোগাড় করেছেন নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে সেই সই তুলে দেবেন ডি এম এর হাতে। ছাড়াও আন্দুল কলেজে হবে আন্দোলন। নির্যাতিতার বিচারের দাবিতে তারা আছেন রাজপথে। ছাড়াও কলেজ গুলিতে ভোটের দাবিতে তারা সোচ্চার হবেন। ২০১১ সালের পর থেকে কোন কলেজে নির্বাচন হয়নি। সেই নিয়ে ও তারা পথে নামবেন।
আর্বজনা ফেলা কেন্দ্র করে উত্তেজনা। মারামারি ধস্তাধস্তি। আসানসোল পুরনিগমের বোরোচেয়ারম্যান তথা তৃণমূল কাউন্সিলরের সঙ্গে কংগ্রেস নেতার হাতাহাতি। আসানসোল পৌরনিগমের 22 নম্বর ওয়ার্ডের কুমারপুরে বিবেকানন্দ সরনীর ঘটনা। কংগ্রেসের রাজ্য নেতা প্রসেনজিৎ পুইতন্ডির অভিযোগ আসানসোল পৌরনিগমের 22 নম্বর ওয়ার্ডের অন্যনা কমপ্লেক্সে আর্বজনা পরিস্কার হয় না বিগত তিন-চার মাস ধরে ।তারই প্রতিবাদে ময়লা আবর্জনা সরনীতে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এই ভাবেই প্রতিবাদ করা হয়েছে।অন্যদিকে আসানসোল পৌরনিগমের 22 নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর অনিমেষ দাসের অভিযোগ এদিন আর্বজনা রাস্তার উপর ফেলে দেওয়া হয়েছে। এরফলে একদিকের রাস্তা বন্ধ হয়ে গেছে। এটা করা উচিত হয়নি। অভিযোগ এই ঘটনা ঘিরে তৃণমূল কাউন্সিলর অনিমেষ দাস ও কংগ্রেস নেতা প্রসেনজিৎ পুইতন্ডির মধ্যে বচসা হয়। তারপর হাতাহাতি হয়, মারামারি ও ধস্তাধস্তি হয়।কংগ্রেস নেতার অভিযোগ কাউন্সিলর ও তার অনুগামী তাকে মারধর করেছে।এই ঘটনা ঘিরে উত্তেজনা ছড়ায়।যদিও মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃণমূল কাউন্সিলর অনিমেষ দাস। মেয়র বিধান উপাধ্যায় ঘটনার খবর তিনি পেয়েছেন পুরো বিষয়টা খতিয়ে দেখছেন।
Bardhaman: আগুনে পুড়ে ছাই বিঘের পর বিঘে জমির পাকা ধান। পূর্ব বর্ধমানের ভাতারের শিলাকোট গ্রামের এই ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়েছে। শিলাকোট গ্রামের বাসিন্দা মধুসূদন ঘোষের পরিবার কৃষিকাজের ওপরেই মূলত নির্ভরশীল। এ বছর খারিফ মরসুমে প্রায় ৪০ বিঘা জমির ধান চাষ করেছিলেন তিনি। শিলাকোট গ্রাম সংলগ্ন ডিভিসি সেচখালের পাশে লালবেগি মাঠে প্রায় ১৩ বিঘা জমিতে ধানচাষ করেছিলেন মধুসূদন ঘোষ। রবিবার থেকে সেই সোনালী ফসল ঘরে তোলার কথা। তাঁর আগেই শনিবার বিকালে আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গেল বিঘে ছয়েক জমির ধান। স্থানীয়দের দাবি, শিলাকোট ডিভিসি সংলগ্ন সেচখালের পাশে কয়েকটি জমির ধান হারভেস্টার মেশিনে কাটার পর জমিতে পড়ে থাকা খড়ে আগুন লাগে। সেই আগুন বাতাসে ছড়িয়ে একের পর এক জমি পুড়তে পুড়তে ধান জমিতে আগুন লাগে। স্থানীয়রা খবর পেয়ে গিয়েদেখেন, কৃষক মধুসূদন ঘোষের প্রায় ছ'বিঘে জমির ধান পুড়ে গেছে। স্থানীয়দের তৎপরতায় বাকি ধান জমিগুলির পাকা ফসল বাঁচানো সম্ভব হয়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের ছেলে রাজা ঘোষের দাবি, তাদের পরিবার কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল। আগুনে পুড়ে প্রায় লক্ষাধিক টাকার পাকা ফসল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রশাসন তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান তিনি। পাশাপাশি সরকারি সাহায্যের আবেদন জানান ক্ষতিগ্রস্থ ওই কৃষক।
আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেল বিঘের পর বিঘে জমির পাকা ধান। আগুন লাগার কারণ নিয়ে ধন্দে রয়েছেন স্থানীয় মানুষজন।
পূর্ব বর্ধমানের ভাতারের শিলাকোট গ্রামের এই ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়েছে।শিলাকোট গ্রামের বাসিন্দা মধুসূদন ঘোষের পরিবার কৃষিকাজের ওপরেই মূলত নির্ভরশীল। এ বছর খারিফ মরসুমে প্রায় ৪০ বিঘা জমির ধান চাষ করেছিলেন তিনি।শিলাকোট গ্রাম সংলগ্ন ডিভিসি সেচখালের পাশে লালবেগি মাঠে প্রায় ১৩ বিঘা জমিতে ধানচাষ করেছিলেন মধুসূদন ঘোষ। রবিবার থেকে সেই সোনালী ফসল ঘরে তোলার কথা। তাঁর আগেই শনিবার বিকালে আগুনে পুড়ে খাক হয়ে গেল বিঘে ছয়েক জমির ধান। স্থানীয়দের দাবি, শিলাকোট ডিভিসি সংলগ্ন সেচখালের পাশে কয়েকটি জমির ধান হারভেস্টার মেশিনে কাটার পর জমিতে পড়ে থাকা খড়ে আগুন লাগে। সেই আগুন বাতাসে ছড়িয়ে একের পর এক জমি পুড়তে পুড়তে ধান জমিতে আগুন লাগে। স্থানীয়রা খবর পেয়ে গিয়েদেখেন, কৃষক মধুসূদন ঘোষের প্রায় ছ'বিঘে জমির ধান পুড়ে গেছে। স্থানীয়দের তৎপরতায় বাকি ধান জমিগুলির পাকা ফসল বাঁচানো সম্ভব হয়। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের ছেলে রাজা ঘোষের দাবি, তাদের পরিবার কৃষিকাজের উপর নির্ভরশীল। আগুনে পুড়ে প্রায় লক্ষাধিক টাকার পাকা ফসল ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রশাসনকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। প্রশাসন তদন্ত করে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবী জানান তিনি। পাশাপাশি সরকারি সাহায্যের আবেদন জানান ক্ষতিগ্রস্থ ওই কৃষক।ভারতীয় সেনাবাহিনীর উদ্যোগে রবিবার সকালে অনুষ্ঠিত হলো হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগিতা।
রবিবার সকালে মালবাজার মহকুমার মেটেলি ব্লকের চালসার টিয়াবন সংলগ্ন এলাকা থেকে তিনটি বিভাগের হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগিতাটি শুরু হয়। প্রসঙ্গত জানা গেছে তিনটি বিভাগে যথাক্রমে ৫, ১০ এবং ২১ কিলোমিটার দৌড় প্রতিযোগিতাটি শুরু হয়। এদিনের এই প্রতিযোগিতায় তিনটি বিভাগেই বহু প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীর উদ্যোগে এদিনের এই হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বয়সি পুরুষ ও মহিলারা অংশগ্রহণ করেন। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী সফলদের হাতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। এদিনের এই হাফ ম্যারাথনকে কেন্দ্র করে এলাকায় দারুন সারা পড়ে। হাফ ম্যারাথনে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যেও ছিল বাড়তি উদ্দীপনা। হাত ম্যারাথন প্রতিযোগিতাকে দেখতে টিয়াবন সংলগ্ন এলাকায় বহু মানুষ ভীড় জমিয়েছিলেন। উদ্যোক্তাদের তরফে জানা গেছে মূলত যুবক যুবতী সহ বিভিন্ন বয়সী মানুষদের মধ্যে শারীরিক ও দৈহিক শক্তি বৃদ্ধিতে শরীরচর্চার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরতেই এদিনের এই প্রতিযোগিতার আয়োজন।জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজ, সদর হাসপাতালের ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন বিকল। দূরদূরান্ত থেকে আসা শতাধিক রোগী পরিষেবা থেকে বঞ্চিত বলে অভিযোগ। এরই পাশাপাশি জলপাইগুড়ি হাসপাতালের ব্লাড ব্যাংকেরও রক্ত সংকট দেখা দিয়েছে। শীতের মরশুমে রক্ত দান শিবির কম। বেশি বেশি শিবির করার আবেদন ব্লাড ব্যাংকের চিকিৎসক দের।
এক্সরে এর ঠিক উল্টোদিকে ব্ল্যাক ব্যাংক। আর এই ব্লাড ব্যাংকে বর্তমানে চলছে রক্ত সংকট। রক্তের কার্ড দিয়েও মিলছে না রক্ত এমনটাই অভিযোগ রোগীর আত্মীয় পরিজনদের। রক্ত না মেলায় চরম সমস্যায় পড়তে হচ্ছে রোগীর আত্মীয়দের। শীতের মরসুমে সেভাবে রক্তদান শিবিরে এগিয়ে আসছে না অনেকেই। আর সে কারণেই জলপাইগুড়ি হাসপাতালে ব্লাডের কার্ড হাতে নিয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে রোগীর আত্মীয়-পরিজনদের। সদর হাসপাতালে ডিজিটাল এক্সরে বন্ধ। ঘটনায় জলপাইগুড়ি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিষেবা নিয়ে প্রশ্নের উত্তর শুরু করেছে বিভিন্ন মহলে।
শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ বলেন,সিবিআই যখন সন্দীপ ঘোষ আর ওসিকে গ্রেফতার করলো তখন তাদের বিরুদ্ধে বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের অভিযোগ নিয়ে এসেছিল।এমনকি সুপ্রিম কোর্টে গিয়েও সে কথা বলেছিল।সিবিআই ৯০ দিনের মধ্যে কোন প্রমাণ দেখাতে পারল না।৯০ দিনের মধ্যে যদি চার্জশিট জমা না দিতে পারে স্বাভাবিকভাবেই জামিন পাবে।এটা হল আইনের কথা।এ প্রসঙ্গে আমি আগেই বলেছি,ক্রিমিনাল কেসে, কে অভিযুক্ত হবে, কার বিরুদ্ধে চার্জশিট হবে, কার বিরুদ্ধে কনভিকশন হবে সেটা আমার অনুমানের উপর নির্ভর করে না।এর জন্য সাক্ষ্য প্রমাণ চাই।কিন্তু আজকে যে জিনিসটা দেখা যাচ্ছে সিবিআই যে গ্রেফতার করেছিল তা সাক্ষ্য প্রমাণ ছাড়াই করেছিল এবং যারা আন্দোলন করেছিল ডাক্তাররা এখানে সিপিএম বিজেপি ছিল তাদের চাপেই সিবিআই এটা করেছে।এখন যদি দেখা যায় যে সিবিআই সত্যি সত্যি ওদের বিরুদ্ধে চার্জশিট না দিতে পারে তাহলে ৯০ দিনের আটকে রাখাটা তো বেআইনি হয়ে গেল।এটা কাদের জন্য হলো? এরা চাপ দিয়ে করাচ্ছে।থ্রেট কালচার কারা করছে সেটাই এখন দেখার,আন্দোলনের নামে থ্রেট চলছে।আন্দোলন করে কিছু হয় না।যারা নেমেছেন তাদের বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।আপনারা তথ্য প্রমান গুলো সিবিআই এর হাতে দিয়ে দিন।
কন্টাই কো অপারেটিভ ব্যাংক লিমিটেড নির্বাচনে ১০ নম্বর হেঁড়িয়া কেন্দ্রের বাইরে উত্তেজনা। বহিরাগতদের আধিপত্য নিয়ে উত্তেজনা। পরে পুলিশ সেখান থেকে ২০০ মিটারের বাইরে সকলকে সরিয়ে দেয়। ভোটগ্রহণ এখন সুষ্ঠুভাবে চলছে।
আর জি কর কাণ্ড নিয়ে ফের বসিরহাটে পথে নামল সিপিএম। আর জি কর কাণ্ডে খুনিরা বিনা বিচারে ছাড়া পায়। বাংলার সব চোররা একে একে জেলের বাহিরে তৃণমূল বিজেপির সেটিং তত্ব তুলে ধরে চোর ধর্ষক খুনিদের বিচারের দাবীতে আজ বসিরহাট মিছিল করল সিপিএম। বসিরহাট বৌবাজার থেকে মিছিল শুরু হয়ে বসিরহাট চৌমাথায় গিয়ে শেষ হয়।
তালতলা থানা এলাকার আঘা মেহেদী স্ট্রিটে এক যুবককে ছুড়ির কোপ। NRS হাসপাতালে ভর্তি ঐ যুবকের নাম সাফি আহমেদ। তিন ব্যক্তির বিরুধ্যে অভিযোগ। সাহেব নামে এক যুবক পেটে ছুরি চালায়।অভিযোগ, সবজির দোকানে তোলা বাজি করতে আসে কয়েকজন,অভিযোগ মাঝে মধ্যে সবজি নিয়ে যেত কিন্তু টাকা দিতো না, টাকা চাইলেই ঝামেলা করতো মদ খেয়ে।(টাকা না দিয়ে সবজি রোজ নিয়ে যায়) গতকাল রাতে নেশাগ্রস্থ অবস্থায় এসে ঝামেলা শুরু করে। দোকানে সফির মা ছিল, তাকে গালিগালাজ করতে শুরু করে।খবর পেয়ে বাবা এলে তার সাথে ঝামেলা শুরু হয়। পরে ছেলে আসতেই তার পেটে ছুরি মেরে দেয় সাহেব বলে এক যুবক।দোকানদারের ছেলে সাফি আহমেদ ঝামেলা থামাতে এলে তার ওপর আক্রমণ করা হয় ছুড়ি দিয়ে। তাল তলা থানায় অভিযোগ দায়ের।