West Bengal News LIVE Update:১৪ দিনে পার, এখনও খোঁজ নেই বিধান নগর পৌর নিগমের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের...
একনজরে সারাদিনের সব বড় খবর। দেখুন শুধুমাত্র Zee ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে-
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে। দেখতে থাকুন, LIVE UPDATES-
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)
Latest Updates
১কোটি তো দূরঅস্ত, হাফ সেঞ্চুরি ছুঁতেও হাঁসফাঁস অবস্থা বঙ্গ বিজেপির।কোনক্রমে পাস মার্কস ছোঁয়ার চেষ্টা চলছে। তবে কোনোভাবেই লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক অর্থাৎ ৫০ লক্ষ সদস্যও মঙ্গলবার ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে করার সম্ভাবনা নেই বঙ্গ বিজেপি। ফলে সদস্য সংগ্রহে হতাশ দলের কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল। শুক্রবার সল্টলেক বিজেপি অফিসে কোর কমিটির নেতাদেরকে নিয়ে বৈঠক করেন বনসল। লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক সদস্য করেই সাংগঠনিক নির্বাচন শুরু করে দিচ্ছে বঙ্গ বিজেপি। এদিন বৈঠকে সক্রিয় সদস্য করার সময় ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছে। তারপর বুথ সভাপতি নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হবে। এদিন বঙ্গ বিজেপির বৈঠকে বনসল ছাড়াও ছিলেন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য সহ দলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদকরা। বৈঠকের ফাঁকে শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে সুনীল বনসলের আলাদা কথা হয়েছে বলে খবর। সূত্রের খবর,বৈঠকে ঠিক হয়েছে, রাজ্যের কোথাও তৃণমূল বড় জনসভা বা যে কোনো দলীয় কর্মসূচি করলে, সেখানে পাল্টা কর্মসূচি করবে বিজেপি। তাই ৩০ তারিখ সন্দেশখালিতে মুখ্যমন্ত্রীর কর্মসূচির পরদিন ৩১ ডিসেম্বর সেখানে সভা করবেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। এই নতুন কৌশল নিয়েছে বঙ্গ বিজেপি।
প্রায় ১১ ঘণ্টা আটকে থাকার পর শুক্রবার রাত ১১.২৫ মিনিটে মানালি সলং ভ্যালি থেকে অটল টানেল হয়ে গাড়ি চলা শুরু করল। প্রবল তুষারপাতে রাস্তায় বরফের স্তর জমে গিয়ে শুক্রবার দুপুর থেকেই আটকে পড়েন কয়েক হাজার পর্যটক। এরমধ্যে প্রচুর বাঙ্গালী পর্যটক আছেন। তাদেরই একজন রাজীব দত্ত গতকাল জি ২৪ ঘণ্টা কে ভিডিও পাঠিয়ে তাদের আটকে থাকা অসহায় অবস্থার কথা জানান। বরফে চাকা পিছলে কিছু গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে বলেও জানান তিনি। অবশেষে গভীর রাতে বরফের স্তর সরিয়ে গাড়ি চালানোর ব্যবস্থা করে প্রশাসন। মানালি ফেরেন পর্যটকরা।
২০১৬ স্কুল শিক্ষক যোগ্য চাকরিজীবীদের প্যানেল ক্যানসেল হওয়ার পরেই সঠিক তারা বিচার পাচ্ছে না। তাই তারা ওয়াই চ্যানেলে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন রাতে। শিক্ষক শিক্ষিকেরা তাদের দাবি, যারা যোগ্য চাকরিজীবী তাদেরকে কেন প্যানেল থেকে ক্যানসেল করলো হাইকোর্ট ২২ এপ্রিল। সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার এখনো স্টে আছে। পাশাপাশি সিবিআই একটা যোগ্য অযোগ্য তদন্তের রিপোর্টও দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশন রাজ্য সরকারের তরফ থেকে সঠিক তথ্য রাজ্যের আইনজীবীদের কাছে দেওয়া হচ্ছে না। যার ফলে তাদের যোগ্য চাকরিজীবীদের প্যানেল ক্যানসেল হওয়ার সম্ভাবনা থাকছে, হাইকোর্টের মতো সুপ্রিম কোর্টেও। তাই সঠিকভাবে যোগ্য অযোগ্য তদন্ত যেমন করেছে সিবিআই। সুপ্রিম কোর্টে সেই সঠিক তথ্যের বিনিময়ে রাজ্য সরকার স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফ থেকে আইনজীবীদের সঠিক তথ্য দেয়া হোক। তাহলে সুপ্রিম কোর্টের যে মামলা চলছে। সেই মামলাতে যোগ্য ও অযোগ্যদের চিহ্নিত করে রায় দিক সুপ্রিম কোর্ট। কেননা তারা ছয় বছর স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। তাই রাজ্য সরকার যতক্ষণ না তার সঠিক তথ্য সুপ্রিম কোর্টে পেশ করছে ততদিন এই চাকরিজীবীরা ওয়াই চ্যানেলে অবস্থান বিক্ষোভ করবে বলে শিক্ষক শিক্ষিকেরা জানান।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে আগামীকাল সকাল ১১ টা ৪৫ মিনিটে পূর্ণ রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিংয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে নিগমবোধ ঘাটে। এরপরই প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেষকৃত্যর স্থানে দেশের অন্যান্য প্রধানমন্ত্রীদের মতো স্মৃতিসৌধ নির্মাণের আবেদন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চিঠি লিখলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। 'এমন জায়গায় শেষকৃত্য করা হোক, যেখানে স্মৃতিসৌধ বানানো সম্ভব।' চিঠিতে এমনই আবেদন করেছেন কংগ্রেস সভাপতি। এ বিষয়ে আজ সকালে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনেও কথা বলেছেন খাড়গে। মল্লিকার্জুন খাড়গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে লেখা চিঠিতে আবেদন করেছেন, অন্যান্য প্রয়াত প্রধানমন্ত্রীদের শেষকৃত্য যেখানে সম্পন্ন হয়েছিল, সেখানেই তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে। প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ডঃ মনমোহন সিং-এর ক্ষেত্রেও সেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা হোক এবং তাঁর শেষকৃত্য এমন জায়গায় সম্পন্ন করা হোক, যাতে সেখানে স্মৃতি সৌধ নির্মাণ করা যায়। অটলবিহারী বাজপেয়ীর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছিল রাজঘাটের পাশে স্মৃতিস্থলে।