Live: বর্ধমানে মাটি উৎসবের উদ্বোধনে মুখ্যমন্ত্রী
Latest Updates
দিল্লি-হরিয়ানায় লাগাতার আন্দোলন চলছে। আমরা সেই আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়েছি। কৃষকদের সঙ্গে কথা বলতে দিল্লিতে প্রতিনিধি পাঠিয়েছি। আমাদের প্রতিনিধিদের কথা বলতে দেওয়া হয়নি।
কেন্দ্রের ৩টি আইনে বিপদে কৃষকরা। আইন বলছে, কৃষকের ফসল জোর করে নিতে পারবে শিল্পপতিরা। দিল্লিতে বড় বড় গোডাউন তৈরি করেছে।
বাংলার কৃষকদের জন্য শস্যবিমা করা হয়েছে। কৃষকদের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনে সরকার।
কৃষক বন্ধু প্রকল্পের পুরো টাকাটাই রাজ্য সরকার দেয়। এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ৫০ লক্ষ কৃষক।
কৃষক বন্ধু প্রকল্পের পুরো টাকাটাই রাজ্য সরকার দেয়। এই প্রকল্পের আওতায় রয়েছে ৫০ লক্ষ কৃষক।
কৃষকদের মঙ্গলই আমাদের সরকারের একমাত্র লক্ষ্য। ২০১২ সালে মাটি উৎসবের সূচনা হয়।
ভাষণের শুরুতে মাটি নিয়ে নিজের লেখা কবিতা পাঠ মুখ্যমন্ত্রীর। বললেন, রাষ্ট্রসঙ্ঘের অনেক আগে রাজ্যে মাটি উৎসব শুরু করেছে সরকার।
কৃষকদের জমিতে কোনও ট্যাক্স লাগে না
ইলেকশনের সময় অনেক টাকা নিয়ে আসছে
টাকা নিয়ে নেবেন, মাংসা ভাত খেয়ে নেবেন, ভোটবাক্সে উল্টে দেবেন
কৃষকদের আন্দোলনে সমর্থন আছে আমাদের
ফাইভ স্টার গাড়িতে চেপে ঘুরে বেড়াচ্ছে
ভাত খাওয়া নয়, ওটা ছবি তোলা
ভাত আসছে ফাইভ স্টার হোটেল থেকে
তৃণমূলে কেউ অন্যায় করলে, আমি আছি অভিভাবক
তৃণমূলের কেউ অন্যায় করলে বলবেন, গালে দু’টো থাপ্পড় মারব
বহিরাগত গুন্ডারা রাজ্যে এসে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে
ভারতবর্ষটাকে শশ্মানে পরিণ করেছে এরা
বাংলা শাসন বাংলার মানুষ করবে। গুজরাট থেকে হবে না।
বর্ধমান হল কৃষি প্রধান জেলা।
আমরা শস্য বিমা করেছি।
পুরো টাকাটাই রাজ্য সরকার দেয়।
বাংলার কৃষকদের জন্য কেন্দ্র কিছু দেয় না।
টাকা না পাঠিয়ে বলে কৃষকদের টাকা দিয়েছি।
বিজেপি রোজ মিথ্যে কথা বলে।
কৃষকদের সবকিছু লুঠ করে নেবে মোদী সরকার।
ওই ৩টে কালা কৃষি আইন বাতিল করতেই হবে।
বাংলার কৃষকরা অনেক ভালো আছে।
অন্য রাজ্য়ের কৃষকদের চরম দুর্দশায় দিন কাটছে।
-
কৃষকদের কাছ থেকে চাল কেনে রাজ্য সরকার।
তৃণমূল কংগ্রেস থাকছে।
তাই আপনাদের চাল আগামীতেও আমরা কিনব।
চিন্তা করার কোনও দরকার নেই।
আমরা থাকছি আর স্বাস্থ্যসাথীও চালু থাকবে।
প্রতি বছর অগাস্ট ও ডিসেম্বরে দুয়ারে সরকার হবে।
১৯ লাখ জাতি শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে।
তৃণমূল সরকার আছে ও থাকছে।
বাংলার মানুষ বিনে পয়সা রেশন পাচ্ছেন ও পাবেন।
কালনাকে নবদ্বীপ ও শান্তিপুরের সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে।
তারজন্য নতুন সেতু তৈরি করা হয়েছে।
খুব সহজে কালনা থেকে নবদ্বীপ ও শান্তিপুরে যাওয়া যাবে।
দলত্যাগীদের কটাক্ষ মুখ্যমন্ত্রীর-
তৃণমূলে দুষ্টু গরুর দরকার নেই।
দুষ্টু গরুর থেকে শূন্য গোয়াল ভালো।
কয়েকটা দুষ্টু গরু হাম্বা হাম্বা করে বেড়াচ্ছে।
তারা গেছে, ভালো হয়েছে। পাপ বিদেয় নিয়েছে।
তাঁদের তৃণমূলে থাকার কোনও দরকার নেই।
তৃণমূলে তাঁরাই থাকবেন, যাঁরা মানুষের জন্য কাজ করবেন।
মা খাইয়ে দাইয়ে লালনপালন করবে, তারপর মা-কে ছেড়ে চলে যাবে।
দল থেকে সুবিধা নেবে, তারপর চলে যাবে?
এরকম লোকদের আমাদের দরকার নেই।
তৃণমূলে যোগ দিলেন চন্দননগরের প্রাক্তন পুলিস কমিশনার হুমায়ুন কবীর।
কালনায় মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় উপস্থিত হুমায়ুন কবীর। আজই তিনি যোগ দিতে পারেন তৃণমূলে। কয়েকদিন আগেই চন্দননগরের পুলিস কমিশনারের পদ থেকে ইস্তফা দেন হুমায়ুন কবীর। উল্লেখ্য, কয়েকদিন আগে তৃণমূলে যোগ দেন হুমায়ুন কবীরের স্ত্রী।
কালনায় আজ মুখ্যমন্ত্রীর জনসভা। বৈদ্যপুর রামকৃষ্ণ বিদ্যাপীঠ ফুটবল গ্রাউন্ডে জনসভা করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ বর্ধমান মাটি উত্সবের সূচনা করবেন মুখ্যমন্ত্রী।