Live: কেঁদে ফেললেন রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, `মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আমার আজীবন কৃতজ্ঞতা``
ইস্তফা দিলাম। আমি ব্যক্তিগতভাবে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির অফিসে গিয়ে ইস্তফা জমা দিয়েছি। সেইসঙ্গে একটি কপি রাজ্যপালের কাছে গিয়ে ব্যক্তিগতভাবে জমা দিয়েছি। আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। নিজের হাতে ইস্তফা পত্র নিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। আমাকে দীর্ঘদিন মন্ত্রী হিসাবে কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন। কী কাজ করেছি মানুষ বিচার করবে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমার জীবনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান অনস্বীকার্য। ওঁর কাছে আমার আজীবনের কৃতজ্ঞতা।
ইস্তফা দিলাম। আমি ব্যক্তিগতভাবে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির অফিসে গিয়ে ইস্তফা জমা দিয়েছি। সেইসঙ্গে একটি কপি রাজ্যপালের কাছে গিয়ে ব্যক্তিগতভাবে জমা দিয়েছি। আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। নিজের হাতে ইস্তফা পত্র নিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। আমাকে দীর্ঘদিন মন্ত্রী হিসাবে কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন। কী কাজ করেছি মানুষ বিচার করবে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমার জীবনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান অনস্বীকার্য। ওঁর কাছে আমার আজীবনের কৃতজ্ঞতা।
আমার মনে অনেক চাপা ক্ষোভ ছিল। আমি আড়াই বছর আগেই এই সিদ্ধান্ত নিতাম। মানুষের মধ্যে কাজের মাধ্যমে যদি কেউ ছাপ ফেলে যায় সেটাই বড় কথা। কেউ চিরকাল একই দফতরের মন্ত্রী থাকে না। আমি শেষবেলায় সৌজন্য আশা করেছিলাম মুখ্যমন্ত্রীর কাছে। আমি কিছু করলেও সতীর্থের প্রতি সম্মান প্রদর্শন আশা করেছিলাম। সেচ মন্ত্রীর পদ থেকে আমাকে না জানিয়ে সরানো হয়েছিল। আমাকে টিভিতে দেখে জানতে হয়েছিল। জানতে পারি, আমাকে বন দফতর দেওয়া হল। আমি আজ অনেক যন্ত্রণা, কষ্ট নিয়ে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরকম একটা দিন জীবনে আসবে ভাবিনি।
Latest Updates
ইস্তফা দিলাম। আমি ব্যক্তিগতভাবে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির অফিসে গিয়ে ইস্তফা জমা দিয়েছি। সেইসঙ্গে একটি কপি রাজ্যপালের কাছে গিয়ে ব্যক্তিগতভাবে জমা দিয়েছি। আমার সঙ্গে কথা বলেছেন। নিজের হাতে ইস্তফা পত্র নিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই। আমাকে দীর্ঘদিন মন্ত্রী হিসাবে কাজ করার সুযোগ দিয়েছেন। কী কাজ করেছি মানুষ বিচার করবে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে চিরকৃতজ্ঞ। আমার জীবনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান অনস্বীকার্য।
আমার মনে অনেক চাপা ক্ষোভ ছিল। আমি আড়াই বছর আগেই এই সিদ্ধান্ত নিতাম। মানুষের মধ্যে কাজের মাধ্যমে যদি কেউ ছাপ ফেলে যায় সেটাই বড় কথা। কেউ চিরকাল একই দফতরের মন্ত্রী থাকে না।