নিজস্ব প্রতিবেদন: ভাটপাড়ার অশান্তিতে উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী। ভাটাপাড়া, জগদ্দলে জারি হচ্ছে ১৪৪ ধারা। ইতিমধ্যে আতঙ্কে এলাকা ছা়ডতে শুরু করেছে স্থানীয়রা। বন্ধ দোকানপাট, স্কুল। এলাকায় শুরু হবে রুটমার্চ। পুলিস রেড করায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন এলাকার মহিলারা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 



ইতিমধ্যেই ভাটপাড়ার অশান্তি নিয়ে নবান্নে মুখ্যসচিব মলয় দে, স্বরাষ্ট্রসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়, এডিজি আইনশৃঙ্খলা  –র সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী।  ভাটপাড়ার অশান্তিতে বহিরাগত যোগ রয়েছে বলে দাবি করেন স্বরাষ্ট্রসচিব। এলাকার পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রয়েছে প্রশাসনের।


এদিকে, ভাটপাড়ায় যাচ্ছে বিজেপির সংসদীয় দল।  পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে অমিত শাহর কাছে রিপোর্ট জমা দেবে ওই দল। এদিকে, বিজেপি সাংসদঅর্জুন সিংয়ের অভিযোগ, পুলিস এলাকার দুই ফুচকাওয়ালার বাড়িতে অভিযান চালায়। তাঁরা পালানোর চেষ্টা করলে, পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক রেঞ্জ ছেতে তাঁদের গুলি করা হয়।


ভাটপাড়াকে শান্ত করতে নবান্নে জরুরি বৈঠক, রয়েছেন মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব


আজ ভাটপাড়ায় নতুন থানা উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল। থানা উদ্বোধন করার কথা ছিল ডিজির। তার আগেই শুরু হয় অশান্তি। ভাটপাড়া ফাঁড়ির ২০০ গজের মধ্যেই চলে বোমাবাজি। চলে গুলির লড়াই। ইতিমধ্যেই গুলিবিদ্ধ হয়ে একজনের মৃত্যু হয় রামবাবু সাউ নামে এক জনের। এখনও এলাকার পরিস্থিতি থমথমে।


ভাটপাড়ায় এতদিন পুলিস ফাঁড়ি ছিল। জগদ্দল থানার অন্তর্গত ছিল সেই ফাঁড়ি। ভোট পরবর্তী হিংসায় গত এক মাস ধরে উত্তপ্ত ভাটপাড়া। শান্তি ফেরানোর চেষ্টায় বার বার ব্যর্থ হতে হচ্ছে প্রশাসনকে। এলাকায় শান্তি ফেরাতে জগদ্দল থানা ভেঙে ভাটপাড়া থানা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভাটপাড়া ফাঁড়িটি-ই বদলে যাচ্ছে  থানায়। নতুন থানার ওসি হওয়ার কথা ছিল রাজর্ষি দত্ত। কিন্তু সবই অশান্তির জন্য স্থগিত হয়ে যায়।