নিজস্ব প্রতিবেদন: আদালত বন্ধ। বন্দিদের দ্রুত জামিনে দিতে উচ্চ পর্যায় কমিটি করল হাইকোর্ট। বন্দিদের একটি মামলা চলছিল কলকাতা হাইকোর্টে। করোনার কারণে নিম্ন আদালত সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেই মামলাতে নতুন করে উল্লেখ করা হয় মানবাধিকার সংগঠনের পক্ষ থেকে। জেলে প্রচুর আসামি  বাড়ছে বলেও অভিযোগ জানানো হয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত সপ্তাহেই এজি চিঠি দিয়ে প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপ চান। দ্রুত জামিন দেওয়ার জন্য নিম্ন আদালতেও নির্দেশ যায়। তারমধ্যেই দমদমে ঘটে যায় বিপত্তি। বন্দি এবং জেলকর্মীদের হাতাহাতি ঘিরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় দমদম সংশোধনাগার। 


আরও পড়ুন: শনিবার থেকেই রোগী ভর্তি শুরু কলকাতা মেডিক্যালে, গেটের নাম বদলে রাখা হল 'করোনা গেট'


গতকাল  সুপ্রিম কোর্ট একই ধরনের মামলাতে দেশের প্রতিটি হাইকোর্টকে একটি বিশেষজ্ঞদের কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়৷ আজ প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটি ওঠে।  ডিভিশন বেঞ্চ মুখ্যসচিব, ডিজি কারা, চেয়ারম্যান স্টেট লিগ্যাল নিয়ে একটি কমিটি গড়ে দেন। বন্দিদের কীভাবে জামিন ও প্যারোল দেওয়া যায় তা দেখবে কমিটি। ৩১ মার্চ সেই রিপোর্ট জমা দেবে কমিটি। উল্লেখ্য, সালসা তাঁদের প্যানেলভুক্ত আইনজীবীদের যারা আসতে  ইচ্ছুক তাদের জামিনের জন্য নিয়োগ করবে বলে জানা গিয়েছে৷