বিধান সরকার: আবার লকেটের নামে নিখোঁজ পোস্টার পড়ল চুঁচুড়ায়। হুগলিতে ভোটের বাকি আর মাত্র সাত দিন। তার আগে নিখোঁজ পোস্টার নিয়ে তরজা চরমে। এর আগেও হুগলির বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার পড়তে দেখা যায় লকেটের বিরুদ্ধে। পান্ডুয়া,চন্দননগর-সহ বিভিন্ন জায়গায় পোস্টার পড়ে। তৃণমূলের অভিযোগ ছিল সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কে তার সংসদীয় এলাকায় দেখা যেত না।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, Bengal Weather Update: ফের দহনদিন! তাপমাত্রা বাড়বে একেবারে ৫ ডিগ্রি? অসহ্য তাপপ্রবাহও ফিরছে?


লকেট চট্টোপাধ্যায় প্রার্থী হওয়ার পর থেকে বিজেপির এক অংশের মধ্যে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশও দেখা যায়। দিন দুয়েক আগে বিজেপি হুগলি জেলা অফিসে বিজেপির অন্তঃদ্বন্দ্বের ভিডয়ো ভাইরাল হয়। রবিবার বিজেপি বাঁশবেড়িয়ার দুই পদাধিকারী বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করেন। মূলত লকেট চট্টোপাধ্যায়ের উপর ক্ষোভ থেকেই তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন বলে জানান তারা। আজ যখন প্রধানমন্ত্রী চুঁচুড়ায় সভা করলেন তার পর দেখা গেল লকেটের বিরুদ্ধে চুঁচুড়া স্টেশন রোড, ফার্ম সাইড রোড-সহ বিভিন্ন জায়গায় ছাপানো পোস্টার পড়েছে।


আর তাতে লেখা "সন্ধান চাই,নিখোঁজ, লকেট মানে পালাই। জানে হুগলি, জানে সবাই। শেষ দেখা গেছে চুঁচুড়ায় ২০২১ এ ১৮০০০ ভোটে হারতে।" চুঁচুড়ার বিধায়ক অসিত মজুমদার কটাক্ষের সুরে বলেন, লকেটকে দেখা যায়,দেখা যায় না এটা ঠিক নয়। ভোট এলে দেখা যায়। পোস্টার কি তবে তৃণমূল মেরেছে? সেই প্রসঙ্গে বলেন, তৃণমূলের কেউ এই সব করে না।


বিজেপি হুগলি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তুষার মজুমদার বলেন, যারা অন্ধ তারা দেখতে পায় না। তারাই এই পোস্টার মেরেছে। আমার মনে হয় তাদের চোখের ডাক্তার দেখানো দরকার। পোস্টারে কি কোন বিরূপ প্রভাব পড়বে এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, হুগলিতে বিজেপি জিতবে। মোদী চারশো পার করবে, মোদীর সভায় লোক দেখে তৃণমূল ভয় পেয়ে গিয়েছে। 



আরও পড়ুন, ব্যাংকে গিয়ে মিলল না ১০০ দিনের টাকা! পঞ্চায়েত প্রধানের সাফাই, 'ব্যাংকের সমস্যা, আমাদের না'


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)