নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যে আজ যুযুধান প্রতিপক্ষের সভা। পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনী প্রচারের প্রথম দিনই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দ্বৈরথ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING



আজ, একই দিনে উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রথমে শিলিগুড়িতে সভা, তারপর ব্রিগেডে। ছাউনিতে ঢাকা ব্রিগেডে সব রকমের প্রস্তুতি সারা হয়েছে ইতিমধ্যেই। একই দিনে দুটি সভা হওয়ায় গেরুয়া শিবিরের কাছে এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ ব্রিগেডের মাঠ ভরানো। তবে বিজেপি নেতাদের কথায়, এযাবত্কালের সবচেয়ে বড় সভা হবে আজই। এদিকে, মোদীর আক্রমণের জবাব দিতে বুধবারই দিনহাটায় সভা করছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। 


মোদীর ব্রিগেডে উপস্থিত থাকতে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান
যদিও এবিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী নিজে বলেছেন, ''প্রধানমন্ত্রী কথায় প্রতিক্রিয়া আমি কলকাতাতে বসেও দিতে পারি। উত্তরবঙ্গে নিজস্ব নির্বাচনী প্রচারেই যাচ্ছি।'' কাকতালীয় হলেও, বিষয়টি একই দিনে হওয়ায় মোদীর পাল্টা যে এদিন মমতা দিনহাটায় দেবেন, তা রাজনৈতিক মহলের কাছেও স্পষ্ট।   
মোদীকে স্বাগত জানাতে ইতিমধ্যে গেরুয়া পতাকা ও কাটআউটে সেজেছে ব্রিগেড ময়দান। এই প্রথম ব্রিগেডে বসানো হয়েছে ছাউনি। প্রায় ২৫ লক্ষ বর্গফুট জায়গা অ্যালুমিনিয়ামের ছাউনিতে ঢেকেছে বিজেপি।  


মোদীর ব্রিগেড ভরাতে ৪টে আস্ত ট্রেন ভাড়া করল বিজেপি
লোকসভা নির্বাচনের আগে গত ১৯ জানুয়ারি ব্রিগেড সমাবেশে গোটা দেশের বিরোধী নেতাদের মিলনক্ষেত্রে পরিণত করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পর বামেদের ব্রিগেডেও জনপ্লাবন নামে ব্রিগেড ময়দানে। ভরা চৈত্রে বিজেপি ব্রিগেড ভরাতে পারে কি না সেদিকেই তাকিয়ে সবাই। 
যদিও মোদীর সভা প্রসঙ্গে এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ''কোনও অঙ্কেই আর বিজেপি ক্ষমতায় আসতে পারছে না। এই বিষয়ে আমি ১০০ শতাংশ নিশ্চিত।''