নিজস্ব প্রতিবেদন : দ্বিতীয় দফায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত ৩ কেন্দ্রে মোট ভোট পড়েছে ৭৬.০৭ শতাংশ। এরমধ্যে দার্জিলিংয়ে ভোট পড়েছে ৭২.১৪ শতাংশ। রায়গঞ্জে ভোট পড়েছে ৭৩.৩১ শতাংশ। সবেচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে জলপাইগুড়িতে, ৮২.৭৬ শতাংশ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


দ্বিতীয় দফায় ভোটগ্রহণের শুরু থেকেই বার বার উত্তেজনা ছড়ায় দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায়। ওই কেন্দ্রের একাধিক বুথ বহিরাগত দুষ্কৃতীরা দখল করে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ, ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেওয়ার পাশাপাশি মারধরও করা হয়। শেষে দুষ্কৃতীদের এলাকাছাড়া করতে লাঠি, কাঁদানে গ্য়াস চালাতে দেখা যায় ব়্যাফকে। পরে পুলিসি পাহারায় ভোটারদের বুথে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়।


আরও পড়ুন, ফোন কানে বুথে, হরকা বাহাদুর ছেত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর-এর নির্দেশ কমিশনের


নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ওয়েব কাস্টিংয়ে পুরো প্রক্রিয়ার উপর নজরদারি চালানো হয়। পুলিসি পাহারায় ভোটারদের বুথে নিয়ে যাওয়ার পর ভোট ঠিক মতো হয়েছে বলেও দেখা গিয়েছে ওয়েব কাস্টিংয়ে। পাশাপপাশি, ইভিএম ভাঙচুরের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে কমিশন। কমিশন জানিয়েছে, কালিম্পংয়ে তিনটি ঘটনার অভিযোগ হয়েছে।


তবে রায়গঞ্জের বাম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম আক্রান্ত হওয়ার এখনও কোনও অভিযোগ জমা পড়েনি বলে জানিয়েছে কমিশন। জানিয়েছে, অভিযোগ পেলেই এফআইয়ার করা হবে। প্রসঙ্গত, ইসলামপুরের নয়াপাড়া টেরিংবাড়িতে আক্রান্ত হন বাম প্রার্থী মহম্মদ সেলিম। তাঁর গাড়িতে ভাঙচুর করা হয়।


আরও পড়ুন, উত্তর দিনাজপুরের মোট ৩০টি বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি বামেদের


প্রসঙ্গত, অশান্তি ছড়ানোর অভিযোগে ৩০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে খবর কমিশন সূত্রে। তবে কমিশন জানিয়েছে, জলপাইগুড়ির ঘুঘুডাঙায় গুলি চালানোর কোনও খবর প্রিসাইডিং অফিসার জানাননি।