ওয়েব ডেস্ক: রান্নার গ্যাস বাড়ন্ত। সময়মত মিলছে না কোনওভাবেই। অথচ সেই গ্যাসই সিলিন্ডার বদলে পৌছে যাচ্ছে হোটেল-রেস্তোরাঁয়। মালদা জেলাজুড়ে তত্পর অসাধু চক্র। মাথায় হাত গৃহস্থের। দরবার করেও কাজ হয়নি। অভিযোগ তুলছেন গ্যাস ডিলাররা। গত কয়েকবছরে পাল্লা দিয়ে আড়ে-বহরে বেড়েছে শহর।  জেলাজুড়ে বেড়েছে দোকান, রেস্তোরাঁ।  আর এখানেই লুকিয়ে রয়েছে  LPGর কৃত্রিম সঙ্কটের আসল রহস্য।বাড়ি বাড়ি যে গ্যাস পৌছে যাওয়ার কথা, সেই LPG-ই পৌছে যাচ্ছে বিভিন্ন দোকান-রেস্তোরাঁয়। সরকারি ভর্তুকিতে পাওয়া রান্নার গ্যাস ভর্তি হচ্ছে ছোট ছোট সিলিন্ডারে অথবা কমার্শিয়াল সিলিন্ডারে। রাতারাতি গৃহস্থের বাড়ির গ্যাস পৌছে যাচ্ছে শহরের রেস্তোরাঁ, দোকানে। চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ছবি। ২০১৫ সালে মালদায় কমার্শিয়াল গ্যাসের বিক্রি ছিল ৭৩২৯টি।২০১৬ তে সেই সংখ্যাই কমে দাঁড়িয়েছে ৬৩৪১ এ।অর্থাত এক বছরে ৯৮৮ টি কম কমার্শিয়াল গ্যাস সিলিন্ডার  বিক্রি হয়েছে।  পরিসংখ্যানে  উদ্বিগ্ন গ্যাস ডিলাররা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন হাঁসফাঁস গরম থেকে স্বস্তি, কালবৈশাখির হাত ধরে প্রাণ জুড়োল, সঙ্গে সামান্য দুর্ভোগও


প্রশাসনের নজরে এলেও কাজের কাজ কিছুই হচ্ছে না বলে অভিযোগ। বিষয়টি জেনেছেন পুর প্রতিনিধিরাও। অভিযোগের নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আশ্বাস জেলাশাসকের।তবে সমস্যার সমাধানে কতটা উদ্যোগী হবে প্রশাসন, তা নিয়ে সন্দিহান স্থানীয় মানুষ।


আরও পড়ুন  বহরমপুর শহরে চলছে লাগাতার গাছ কাটা, প্রতিবাদ শুধু সোশ্যাল নেটওয়ার্কে