নিজস্ব প্রতিবেদন: এমন মেগা ইভেন্ট কোনও রাজনৈতিক দল এর আগে করেনি বলেই দাবি করছে সবুজ বাহিনী। আগামী ৭৫ দিন রাজ্যজুড়ে মেগা লঞ্চকে সামনে রেখে ঝাঁপিয়ে পড়বেন এক লাখ কর্মী। ১০টি ধাপে কাজ করবেন তাঁরা। তৃণমূল কোন জায়গায় আলাদা কী কাজ করেছে? সরকার কোন প্রকল্পে কী করেছে, সব খবর নিয়ে মানুষের কাছে পৌঁছবে দল। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

প্রতি বিধায়ককে নিজের কেন্দ্রে ১৫ দিন করে থাকতে হবে। ওই সময়ে কমপক্ষে ৪৫টি গ্রাম পঞ্চায়েতে প্রচার করতে হবে। শহরাঞ্চলে প্রচারে বাড়ি বাড়ি যেতে হবে। গ্রামে ছোট ছোট সভা করতে হবে। নিজের কেন্দ্রে বিখ্যাত ধর্মীয়স্থানগুলিতেও যেতে হবে বিধায়কদের। নির্দেশ এমনই।


বাংলায় কেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই দরকার, সেটা মানুষকে বোঝাতে মাঠে নামছে তৃণমূল। সংঘর্ষ থেকে কাজ, মানুষের পাশে মমতা, এই বার্তা নিয়েই রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে পৌঁছে যাবেন তৃণমূলের কর্মীরা।  দিদিকে বলোর পর দ্বিতীয় দফার প্রচারের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। রাজ্যের সাড়ে ৮ হাজার গ্রামে দিদিকে বলো কর্মসূচি হয়েছে। ৭ হাজার গ্রামে রাত্রিবাস করেছেন তৃণমূলের নেতারা। দিদিকে বলো-তে মূলত উঠে এসেছে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, আইনশৃঙ্খলা ও রাস্তা নিয়ে সমস্যার দিকগুলি। 


আজ সকাল দশটায় নেতাজি ইন্ডোরে হবে মেগা লঞ্চ। তার আগে সকাল নটায় ক্ষুদিরাম অনুশীলন কেন্দ্রে কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক। সেখানে থাকতে পারেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।