নিজস্ব প্রতিবেদন: শুরু হয়ে গেল পুজোর জন্য দিনগোনা। আজ মহালয়া। পিতৃপক্ষের শেষে দেবীপক্ষের সূচনা। কাকভোর থেকেই গঙ্গার ঘাটে ঘাটে মানুষের ভিড়। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় কম। কারণ এবার পিতৃতর্পণ শুরু হচ্ছে দেরিতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দাদাদের পর এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন অনুর্ধ্ব ১৯ ভারত


মহালয়া শুরু হয় অমাবস্যা তিথিতে। এবার অমাবস্যা পড়েছে একটু বেলায়। বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সোমবার সকাল ১০টা ৫০ নাগাদ থেকে মঙ্গলবার সকাল ৯টা ৮ মিনিট পর্যন্ত তর্পণ করা যাবে। কোনও কোনও পঞ্জিকা মতে সকাল ১০টা ৪৭ মিনিট থেকে তর্পণ করা যাবে। তবে পঞ্জিকা যাই বলুক সাধারণ মানুষের আগ্রহে কোনও খামতি নেই। গঙ্গার ঘাটে ভিড় করেছেন মানুষজন। পুলিসের ততপরতাও রয়েছে যতেষ্ট।


পুরাণ মতে এইদিনে পূর্বপুরুষরা অনেকটাই কাছাকাছি চলে আসেন। ফলে যা তাদের উদ্দেশ্যে উতসর্গ করা হয় তা তাদের কাছে পৌঁছায়। ফলে পিতৃতর্পণের জন্য এই দিনটিকেই মানুষ বেছে নেন। ইতিমধ্যে জেলায় জেলায় শুরু হয়েছে তর্পণ।


আরও পড়ুন-আনন্দপুর কাণ্ডে নয়া মোড়, ধৃত আশিসের সঙ্গে আগে থেকেই পরিচয় ছিল অর্চনার!


পিতৃপক্ষের শেষ লগ্নে গয়ায় তর্পণের ভিড়। ফল্গুর তটে তর্পণ সেরে বিষ্ণুপাদ মন্দিরে পিণ্ডদান করলেন পুণ্যার্থীরা। মানুষের বিশ্বাস, মৃত্যুর পর আত্মা থাকে প্রেতলোকে। গয়াসুরের বুকে চিহ্নিত চরণে পুজো দিলে আত্না প্রেতলোক থেকে অমৃতলোকে গমন করে। এই বিশ্বাস থেকে মহালয়ায় গয়াক্ষেত্রে পিণ্ডদান করেন বহু মানুষ।