ওয়েব ডেস্ক: হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন রোগীরা। চলছিল চিকিত্‍সা। হঠাত্‍ হুহু করে ঢুকতে শুরু করল নদীর জল। মুহূর্তে ব্যস্ত হাসপাতাল বদলে গেল খাঁ খাঁ পুরীতে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পুরাতন মালদার মৌলপুর গ্রামীণ হাসপাতালে সকাল ৯টা থেকে ঢুকতে শুরু করে বেহুলা নদীর জল। পুরো হাসপাতাল চত্বর চলে যায় জলের তলায়। এতো গেল বাইরের ছবি। ভিতরের ছবি আরও শোচনীয়।  ৫০ শয্যার মৌলপুর গ্রামীণ হাসপাতাল। এখানে আছে প্রসূতি বিভাগ, অপারেশন থিয়েটার  আউটডোর। ওষুধও দেওয়া হয় এই গ্রামীণ হাসপাতাল থেকে। বামনগোলা ও গাজোলের বেশিরভাগ মানুষ মৌলপুর গ্রামীণ হাসপাতালের ওপর নির্ভরশীল। আশপাশের গ্রাম থেকে বহু মহিলা আসেন প্রসব করাতে। তাঁরা এখন আতান্তরে। 


সকালেও হাসপাতালে ২৫ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। বেহুলা নদীর জল যেভাবে ঢুকছিল, তাতে আর রিস্ক নেয়নি জেলা স্বাস্থ্য দফতর। সবাইকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। শর্ট সার্কিট থেকে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় হাসপাতালের বিদ্যুত্‍ সংযোগ কেটে দেওয়া হয়। জল বাড়তে থাকায় শেষমেশ তালাবন্ধ করে দেওয়া হয় হাসপাতাল। ঘোর সমস্যায় পুরাতন মালদার বড় অংশের মানুষ।